180 |
2024-09-13 14:42:05 |
All I want is to reconsider the current grading system. In Buet, the labs are more difficult and we use most of the time of any semester in our lab, but the credit is 0.5-2 at most. I think we need to change this system asap. |
Buet grading system |
Full View
|
177 |
2019-10-09 14:17:31 |
Extremely sorry for the misinformation. The actual ID of Farhan Zawad Chowdhury is : https://www.facebook.com/farhan.chowdhury.15
Please ignore the last reference to his account on Report ID. 150. |
Provost, TH, BUET |
Full View
|
174 |
2019-10-09 12:21:31 |
সবাই মেহেদী হাসান রাসেল আর তার অনুসারীদের নিয়ে লিখছে।
তারা ধরাও খেল। কিন্তু তাদের গডফাদার, ট্রেইনার, সাফায়েত জয়('১২ ব্যাচ,সিভিল id :https://www.facebook.com/safayat.joy)
কে নিয়ে কিছু বলছে না।
এই ছেলেগুলো কে হাতে ধরে ট্রেনিং দেওয়া এই জানোয়ারটা কি পার পেয়ে যাবে???
|
Provost, SBH, BUET |
Full View
|
173 |
2019-10-09 11:37:05 |
পরীক্ষার খাতা থেকে রোল সরানো হোক।
বেশিরভাগ টিচার রাই আগের সিজিপিএ আর সিটি মার্ক দেখে জাজ করে।
এভাবে ১-১ এ যে একবার পিছিয়ে পড়েছি সেটা আর ইম্প্রুভ হয়নাই।
আর কিছু মানুষ আছে অনেক টক্সিক। |
Exam Controller, BUET |
Full View
|
172 |
2019-10-09 11:36:03 |
When I was a student in 3rd year (3-2), my immediate senior batch was the 'rag' batch or the graduating batch. This was in June or July, 2014. It was the first day of 3-2 term and my friends and I were heading towards the cafe during a break between two classes. The rag corner was crowded with few of the rag students (09 batch)- some of the names are Azim, Sion, Limon. They halted us and started over reacting, aggressively that why would i try to enter the cafe from this gate. I explained to him that due to rain the other gate was flooded and I couldn't use any other gate . They started getting aggressive and I asked them- trying to be calm- what is the reason i cant enter the cafe using this gate. They got even more aggressive- started screaming-কোন ব্যাচ ’১০ ব্যাচ? আমি কোন ব্যাচ জানো? বুয়েটে তো অনেক দিন হল- কোন নিয়ম কানুন জানো না??? তোর বাপ কে? কে তোর বাপ? তুই আর্কির?” মা*** তোকে মাটিতে পুতে ফেলবো। তুই অ্যারোগেন্স দ্যাখাস? সিনিয়রদের সাথে কথা বলতে হয় কীভাবে জানিশ না? We were asked to apologize and leave. I denied to apologize and they threatened my male friend who was with me, that they will beat him up and break his leg that evening. I eventually went back- that night I called our then DSW to complain about this issue. He responded that "কি করবো, কথা শনে নাহ, অবাধ্য ছেলে। তুমি ক্যাফেটেরিয়া আভয়িড করে চল এখন থেকে। Getting no justice from the authority I shared this with my peers, seniors juniors etc. I was asked not to escalate this issue in the fear that - তুমি একা চলা ফেরা কর, বঝই তহ। I never got closure. |
DSW, BUET |
Full View
|
171 |
2019-10-09 10:54:11 |
there is a version of departmental rag which is also done in this university. specially in ChE‚WRE‚NAME‚MME. from the very first day‚this type of rag starts in the name of 'porichitiporbo'. and later continues up to reception. on the reception night‚stage rag is also given. and seniors from rag batch to immediate celebrates it. and the teachers allow it and they leave the room before this to give control.
imagine what a student goes through when he first arrives on his first day and experience this. though it is mild rag compared to what happens in halls. but it should also be stopped. |
DSW, BUET |
Full View
|
170 |
2019-10-09 10:39:44 |
আহসানউল্লাহ হলের ১৭ ব্যাচের লাহিড়ি (ME 17) যে আভিজিতের কান থাপ্পর মেরে ফাটিয়ে দেয় তাকে হল থেকে বহিষ্কার করা হলেও এখনও সে হলে থাকে। বহিষ্কার হওয়ার আগের সাথে এখনের পার্থক্য হলো , সে আগে হলের ডাইনিং টাকা দিয়ে খেত , আর এখন ফ্রি খায়। তাহলে কি আমরা বলতে পারি, অভিজিতের কান ফাটানোর জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেয়া এই বহিস্কারাদেশ তার জন্য পুরস্কার ? |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
166 |
2019-10-09 09:56:23 |
যখন জুনিয়র ছিলাম তখন আহসানউল্লা হলে সবচেয়ে বেশী মার খেয়েছি শাওন সাহা (মেকানিক্যাল'১৫) ভাইয়ের কাছে। রাতের পর রাত বিভিন্ন কারণে আমাকে আর আমার ফ্রেন্ডদের স্ট্যাম্প দিয়ে পিটিয়েছে। সে-ই আবার "BUET - Land of Living " টিশার্ট বিক্রি করে। আহসানউল্লার অনেক ছেলেই এখনও চুপ করে আছে শুধু শাওন ভাইয়ের ভয়ে। |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
165 |
2019-10-09 09:56:08 |
আমি জাওয়াদ'১২। ১৫০ নাম্বার রিপোর্টে জাওয়াদ নামে একজনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে আইডি লিংক দেওয়া আছে আমার যেরূপ কোন ঘটনার সাথে আমি কোনভাবেই জড়িত নই। অন্য কারো কথা বলতে গিয়ে ভুলবশত আমার আইডি ট্যাগ করে ফেলা হয়েছে। এ বিষয়ে পোস্টদাতা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ উভয়কেই অনুরোধ করব ভবিষ্যতে তথ্যের ভেরিফিকেশনে একটু সতর্ক থাকার কারণ কারো ছোটোখাটো ভুল অন্যের ব্যাপক ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। |
Provost, TH, BUET |
Full View
|
164 |
2019-10-09 09:55:22 |
আহসানুল্লাহ হলে 18 ব্যাচের রিয়াজকে (https://m.facebook.com/profile.php?id=100018096401225&ref=content_filter) 17 ব্যাচের প্লাবন(https://m.facebook.com/profile.php?id=100005194473730) বুয়েটে ক্লাস শুরু হওয়ার পর থেকেই হলের ছাদে তুলে প্রায় মারত। প্লাবন অন্য ১৭ ব্যাচ এর ছাত্রদের রিয়াজ এর ব্যাপারে বলাই তারাও রিয়ায ১৭ ব্যাচ এর ছাত্রদের সাথে রুম এ দেখা করতে গেলে তাকেও রুমে ঘন্টার পর ঘন্টা আটকে রেখে মজা নিত । এই প্লাবন এর বিরুদ্ধে সামান্য সালাম না দেওয়ার কারণে মারার অভিযোগ আছে। আভিজিত কে যেদিন কানের পর্দা ফটিয়ে দেওয়া হয় সেদিন রাতেই এক ছেলেকে প্লাবন থাপ্পর মারে তাকে সালাম না দেওয়ার কারনে, আরেক ছেলেকে থাপ্পর মারে হাফ প্যান্ট পড়ে টয়লেট যাওয়ার কারণে। |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
162 |
2019-10-09 08:50:19 |
ঘটনাটি শেরে বাংলা হলের নিরবাচনের সময়ের। ঘটনার দিন রাতে আনুমানিক ১০/১১ টা, আমাদের ১৭ ব্যাচকে ডাকা হয়। ১৪ ব্যাচ এর পলিটিকালরা বেশি ছিল। তারপর প্রশ্ন করা হয় কে কে যায় না লীগের মিটিং এ, আর কে কে সম্পূর্ণ সময় ছিল না। তারপর একে একে Muhtasim Fuad 'civil14, Mahmud Shetu chemical 14, Iftekhar fahd EEE 14 থাপ্পড় দেয়,খুব জোড়ে মারছিল। ওই খানে Ishtiaqe Munna Mecha 15, সহ আরও অনেকে ছিল। আর ওইদিনই রাত ২ টার দিকেই আবার ১৬ ব্যাচের পলিটিকাল রা ছাদে তুলে আবার মারে। আর ওইসময় Amit saha civil 16 আমাদের এক জনের হাত ভাঙে। ওইদিন আরও Ashiqul Islam Bitu Chemical 16, Mujtaba Rafid Chemical 16, Farhan jawad Chowdhury EEE 16, Asifur Rahman Minar 16, Muzahid EEE 16, Shuvo EEE 16 সহ আরও কিছু ছিল।এরা সবাই মোটামোটি মারছেstamp, belt ছিল। |
Provost, SBH, BUET |
Full View
|
161 |
2019-10-09 08:40:08 |
আমরা তিতুমীর হলের ১৮ ব্যাচ। হলে উঠার পর থেকেই নিয়মিত আমাদের টর্চার করা হতো।থাপ্পড় মারা, ক্লাসমেট কে দিয়ে আরেক ক্লাসমেটকে মারানো,অসংখ্য বার কানধরে উঠবোস যা করতে করতে আমরা হাঁটতেও পারতাম না কয়েকদিন। কিন্তু একবার আমাদের হলমেট দের ছাদে তোলা হয় আমাকে এবং আরো কয়েকজনকে। আমাদের একজনের দোষ ছিল সে কমনরূমে বড় ভাইদের না বলে মা বাবা নিয়ে বসেছে।আরেকজন লীগের মিছিলে না গিয়ে মুভি দেখতে গিয়েছিল,একজন টিউশনিতে ছিল,একজন ডিপার্টমেন্টে বড় ভাইকে সালাম দেয় নাই। এরপর ১৭ এর ভাইরা আমাদের সবাইকে অমানবিকের মতো স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। আমাদের ইইই এর এক ফ্রেন্ড মার খায় সবচেয়ে বেশি কারণ সে মার খেয়ে টলে পড়ছিল না,ইভেন ভাইরা এটাও বলে যে, শালা ব্যায়াম করে,ব্যায়াম করা শরীরে পিটায়া শান্তি। এরপর আমাদের সবাইকে একে একে প্রচন্ড মারে। অনেকে কেঁদে ফেলে তবুও ভাইরা থামে না। এটার পর আমরা সবাই প্রায় সপ্তাহ খানিক ঠিকঠাক আমরা চলতে পারিনি। ভাইরা এসময় আমাদের একফোঁটাও খোঁজ নেয়নি। আর আমাদের হলে সবাই কোনো না কোনো সময় প্রচন্ড মার খেয়েছেই। হল ছেড়েও গেছে মার সহ্য করতে না পেরে। |
Provost, TH, BUET |
Full View
|
160 |
2019-10-09 08:17:53 |
২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর ছাত্রলীগ দাপট দেখানো শুরু করে। বর্তমানের নির্মমতার শুরু সেখানেই।
তুচ্ছ একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের ইন্ধনে ব্যাচ ০৭ এর একটি ছেলেকে নজরুল ইসলাম হল থেকে ১ সেমিস্টারের জন্য হলে না থাকার নির্দেশ দেয় তখনকার র্যাগ ব্যাচ ০৪। এ ঘটনা হল প্রভোস্টের কানে দেওয়ায় ব্যাচ ০৭ এর ছেলেদেরকে হল ক্যান্টিনে ডেকে মারধর করা হয় ছাত্রলীগ সভাপতি তালাশের (ব্যাচ ০৩) নেতৃত্বে। ০৭ ব্যাচের একটি ছেলের উপর তারা বেশী চড়াও হয়, এক পর্যায়ে ব্যাচ ০৪ এর কয়েকজন এসে তাকে কোনোভাবে বাঁচাতে সক্ষম হয়।
এতে এবং পরবর্তীতে এ ঘটনার সমালোচনা করায় উল্টো ক্ষিপ্ত হয়ে ব্যাচ ০৪ এর ঐ কয়েকজনকে তালাশের রুমে ডাকা হয় পরিকল্পিতভাবে মার দেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে। পরে তখনও হলে অবস্থানকারী সিনিয়র এক ভাইয়ের মধ্যস্ততায় তারা মার খাওয়ার হাত থেকে বেছে যায়।
ছাত্রলীগের এই দাপট তৎকালীন ভিসির ছত্রছায়ায়। পরবর্তীতে ভিসির পদত্যাগের দাববির যে আন্দোলন হয়, সেটাও একই কারণে। |
Provost, NIH, BUET |
Full View
|
159 |
2019-10-09 08:15:54 |
I am mentally traumatized by reading all the reports here. Please take necessary action quickly so that I don't take my life and my family takes their life, too after me taking my life. This is urgent. Please. Do something. Thanks in advance.
#banStudentPolitics |
DSW, BUET |
Full View
|
158 |
2019-10-09 07:23:05 |
আমার নিজ চোখে দেখা। টিউশনি করে নজরুল হলে ঢোকার আগেই আউলার গেট থেকেই শুনতে পেলাম গগনবিদারী আর্তনাদ। ঢুকতেই দেখি ইউকসুর সামনে কেউ পড়ে আছে। বুঝলাম সেই একই টাইপ ঘটনা। তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলাম যে মার খাচ্ছে সে পরিচিত এক ভাই, উনি কোরানের হাফেজ । শুভ্র জ্যোতি তাকে মাটিতে ফেলে তার পবিত্র মুখমন্ডলে লাত্থি দিচ্ছে। জ্বি, একজন হাফেজের মুখে!! তারপর কোত্থেকে একটা মোটা বাটাম নিয়ে এসে গায়ের সর্বশক্তি পিটাতে লাগল শুভ্র। কে যেন ক্যান্টিন থেকে লবণ নিয়ে এসে দিল ০৭ এর তন্ময়কে। সে ভাইকে তুলে তার রক্তাক্ত মুখে লবণ লাগায় দিল। এরপরে আর সহ্য করতে পারিনি, হলে চলে আসি। যে কদিন ক্যাম্পাসে ছিলাম, শুভ্র জ্যোতির দিকে তাকালেই তার সেই নৃশংস চেহারার কথা মনে পড়ত। তার আত্মহত্যার খবর শুনে এক তাচ্ছিল্যের হাসি হেসেছিলাম সেদিন।
ও হ্যা, তখন ডিএসডব্লিউ ছিল চামচা দেলোয়ার! এই লোকটা সরাসরি দায়ী ছাত্রলীগের হাতে ক্যাম্পাসকে তুলে দেয়ার পিছনে। |
DSW, BUET |
Full View
|
157 |
2019-10-09 07:13:54 |
Shafayat F. Chowdhury aka JOY , Formal president of Sher-E-Bangla hall, prior to Mehedi Hasan rasel who is current president and murderer of abrar.
He (joy) should also be penalized. |
Provost, SBH, BUET |
Full View
|
156 |
2019-10-09 06:20:51 |
When there was safe road movement, many were beaten in shere bangla hall.. I tried to protest that through facebook group, I was also called at aula room 140/144 (could not remember exact one... I was saved by my friends. they came and took me away from that room....
I was called by dibbyo mondol (civil-13), dipto akash roy (me-13 ) and niloy das sr. (eee-13) |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
153 |
2019-10-09 05:26:15 |
(কিছু সংশোধন আছে। তাই এটি আবার লিখলাম।)
২৮ আগস্ট ২০১৫ থেকে শুরু করে ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫। নিউজ ঘাটলে দেখবেন, সে সময় শিবিরের সন্দেহের ধুয়া তুলে বুয়েটের হলগুলোতে বহু ছাত্রকে হল ছাত্রলীগ টর্চার করেছিল। আমি নজরুল ইসলাম হলের ছাত্র ছিলাম। তখন রুম নম্বর ১০৫ আর ৩০৫ ছিল নজরুলের ছাত্রলীগের টর্চারসেল। নজরুলের সব মদ-গাঁজার আসর বসত এই রুম দুটোতে। রড, কাঠ, লাঠি কোনো কিছু বাদ রাখে নি তারা তখন। সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার ছিল সে সময় ১৪ ব্যাচ কেবলি ১ টার্ম শেষ করেছে, আর ১৩ ব্যাচ ২ টার্ম। এই দুই ব্যাচের ওপর ঝড় গিয়েছিল সে সময়।
নজরুল হলে পুরো ব্যাপারটার নেতৃত্বে ছিল আনোয়ার হাবিব অনিক (CE'10)। সে এই ঘটনার মাত্র ছয় মাস পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগে তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক পদ পায়। ছাত্র মারধরে সেই হলের অন্যান্য এক্টিভ ছাত্রলীগরা ছিল সুজিত সাহা (MME'08), সজল আহমেদ শুভ (CE'10), শুভেন্দু বিশ্বাস (CE'10), অনির্বাণ সাহা (CE'11), নাহিদ আদনান (CE'11), বিজয় সাহা (CE'12), রাজীব সাহা (CE'12), জয় প্রকাশ নন্দী (CE'12), সাঈদ অভি (ME'12), সুলতানুল আরেফিন রিদম (EEE'12), মতিউর রহমান টিপু (MME'13), নাসির আহমেদ (CE'13), মাহমুদুল হক মুরাদ (CE'13)। সে সময় বুয়েটের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিল শুভ্র জ্যোতি টিকাদার আর কনক আহমেদ। তাদের নেতৃত্বে বুয়েটের সব হলে তল্লাশি চলেছিল, আর খুঁজে খুঁজে সব নামাজ পড়ুয়া-তাবলীগ করে না- এমন ছেলেদের মার্ক করে ধরে ধরে শিবির সন্দেহে প্রত্যেক হলে পিটিয়েছিল। কাওকে পুলিশে দিয়েছিল, কাওকে বুয়েট প্রশাসনের হাতে তুলে দিয়েছিল। অনেককে মেরে মুচলেকা নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে ছেড়ে দিয়েছিল। অনেকে এ ঘটনার হল থেকে নিজেরাই ভয়ে চলে গিয়েছিল।
বুয়েট প্রশাসন সব ধামাচাপা দিতে অভিযুক্ত নিরপরাধ ছাত্রদের কয়েকজনকে এক টার্মের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বহি:ষ্কার করে, তাদেরকে হল থেকে আজীবনের জন্য বহি:ষ্কার করে আর কয়েকজনকে সতর্ক করে। আর ঘটনার পেছনের কুশীলব ছাত্রলীগদের কোনো জবাবদিহিতা দিতে হয় নি তখন। সেসময় বুয়েটের ভিসি ছিল খালেদা একরাম (Arch.), আর ডিএসডব্লিউ ছিল দেলোয়ার হোসেন (CE)। স্যার বা ম্যাডাম কোনোটা বলার মতো সম্মান তাদের জন্য অবশিষ্ট নেই।
সেসময়ের কিছু নিউজ লিংক:
http://www.newsbangladesh.com/news/12161
https://www.google.com/amp/s/m.bdnews24.com/amp/bn/detail/bangladesh/1019569
*লক্ষ্যণীয় এক খবরে শিবির বলা হচ্ছে। আরেক খবরে জংগী।
আনোয়ার হাবিবের কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগে পদপ্রাপ্তির সংবাদ: https://samakal.com/politics/article/1602194893 |
Provost, NIH, BUET |
Full View
|
152 |
2019-10-09 03:51:50 |
BCL of BUET Rashid Hall needed some punching bag. Mohammad Afzal Hossain of 11 batch threatened me passively by my roommate. He specifically mentioned to roommate something liked, there is a shibir in your room, we will size him up. |
Provost, MARH, BUET |
Full View
|
150 |
2019-10-09 03:08:05 |
অংশগ্রহণকারীঃ
১। জাওয়াদ, ১২ ব্যাচ ( https://www.facebook.com/profile.php?id=100008367612599)
২। শুভ্র জ্যোতি
৩। সিয়াম, ০৯ ব্যাচ (ডিস্ট্রাকটিভ সিয়াম নামে পরিচিত) (https://www.facebook.com/destructive.seeam)
৪। শুভম, ০৯ ব্যাচ (সিগমাইন্ড নামে এক কোম্পানি খুলেছে সে আর সিয়াম মিলে) https://www.facebook.com/abushuvom
৫। কাজল, ০৯ ব্যাচ
৫। রাসেল, ১০ ব্যাচ (পরবর্তীতে অনুতপ্ত হয়ে তাবলীগে যোগ দিয়েছে)
৬। কনক, ১০ ব্যাচ ( সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক লাঞ্ছনার দায়ে বহিষ্কৃত)
৭। টি আর, ১১ ব্যাচ (আসল নাম তানভির রায়হান) [https://www.facebook.com/tanvir.d.rayhan]
আমাকে তিতুমীর হলের ২০০৬ নাম্বার রুমে ডেকে নিয়ে যায় ১২ ব্যাচের জাওয়াদ। আমার কোন ধারণাই ছিলনা কেন ডাকা হয়েছে। সেখানে ০৯ এর শুভ্র টিকাদার, ০৯ এর সিয়াম ), ০৯ এর শুভম , ১০ ব্যাচের কনক, রাসেল আর ১১ ব্যাচের তানভীর রায়হান (টিআর নামে কুখ্যাত) আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। কোন তথ্য প্রমাণ ছাড়াই আজগুবি ভাবে আমি শিবির করি এটা প্রমাণ করার জন্য আমাকে টর্চার করে। প্রথমে তানভীর আমাকে গালে প্রচন্ড এক থাপ্পড় মারে। আমার মাথা ঘুরে যায় এত জোড়ে থাপ্পর খেয়ে, ঠোট কেটে যায়। এটা ওদের টেকনিক। আচমকা আঘাত করে টর্চারের মুড ক্রিয়েট করে। এরপর তানভীর আমার বুকে প্রচন্ড এক লাত্থি মারে। আমি মেঝেতে পড়ে যাই। কেউ এসে তোলে আমাকে। এরপর আমাকে জোর করে স্বীকার করতে বলে যে আমি শিবির করি। স্বীকার না করলে আমার মাথায় একটা বস্তা পরিয়ে দিয়ে বেধে দেয়া হয়। এরপর শুধু মুহুর্মুহু রডের বাড়ি পড়তে লাগল পিঠের উপরে। একজন মনে হয় টায়ার্ড হয়ে রডটা রাখতেই আরেকজন রড হাতে তুলে নেয়। এভাবে থেমে থেমে প্রায় ১ ঘন্টা বস্তাবন্দী হয়ে মার খেয়েছিলাম।
এভাবে আমি যখন জ্ঞান হারানোর কাছাকাছি চলে গেছি তখন শুরু হয় আরেক টেকনিক। এবার মাথা থেকে বস্তা খুলে একজন এসে খুব আদর করে আমাকে রক্ষা করার ভান করে। বলে যে, "আমি শিবির করি" এটা বললেই ও আমাকে অন্যদের থেকে বাচিয়ে নিবে। কিন্তু আমি আল্লাহর রহমতে ঘোরের মধ্যেও বুঝতে পারি এটাও ওদের চাল। এরপরে আবার মার দিতে থাকে। একপর্যায়ে আমাকে ক্রসফায়ারে দেয়ার হুমকি দেয়। শূভম এসে আমার পা ভেংগে ফেলার পরামর্শ দেয়। পরামর্শ শুনে কাজল আর রাসেল মিলে আবার পূর্নোদ্যমে আমার পা লক্ষ্য করে রড দিয়ে পিটানো শুরু করে। একপাশ হয়ে যাওয়ায় সব মার এসে লাগে বাম পায়ে।
একপর্যায়ে আল্লাহপাক মুখ তুলে তাকায়। ওরা কোন কারণে আমার উপরে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। আমাকে চলে যেতে বলে। আমি আমার কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। যাওয়ার সময় হলের গেটে আমাকে বলে কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবি রাস্তায় এক্সিডেন্ট করছিস। পাচবার আমাকে দিয়ে মিথ্যা উত্তর প্র্যাকটিস করিয়ে যখন ছেড়ে দেয় তখন রাত ৩ টা। আমি এখন কোথায় যাব হল থেকে ? কোন রিকশাও পাওয়া যাচ্ছে না। শরীরে একফোটা শক্তি অবশিষ্ট নেই। কিন্তু যত দ্রুত পারা যায় ওদের দৃষ্টির সীমানা থেকে চলে যেতে চাচ্ছিলাম, যদি আবার সেই জাহান্নামে ডাকে! খুড়িয়ে খুড়িয়ে তিতুমীর থেকে বের হয়ে পলাশীর কাছে এসে একটা রিকশা ডাকি শরীরের সব শক্তি জড় করে। তারপর আমার চাচার বাসায় চলে যাই।
এরপরের বুয়েটের বাকি সময়টা একটা ট্রমা নিয়ে কাটিয়েছি। কোন আনন্দ উল্লাস কাজ করেনি, ক্যাম্পাস লাইফ নিয়ে কোন ভালবাসা কাজ করেনি। ঘৃণা আসত নির্লিপ্ত স্বার্থপর সব বুয়েটিয়ানের দিকে তাকালে। |
Provost, TH, BUET |
Full View
|
149 |
2019-10-09 02:57:06 |
আমি শেরে বাংলা হল,১৬ ব্যাচ।
প্রথম দিকে অধিকাংশ সময় আমি হলে থাকতাম না, যার ফলে অনেক বড় ভাইয়ের নাম না জানা কিংবা না চিনা স্বাভাবিক। একদিন হঠাৎ করে এক বড়ভাই(আসিফ জামাল অর্ক,কেমিক্যাল ১৫ ব্যাচ) আমাকে তার রুমে ডাকে কিন্তুু সেদিন রাতে আমি বাসায় চলে যাই তবে যাওয়ার আগে তার রুমে গেছিলাম যদিও তিনি রুমে ছিলেন না।
ঈদের প্রায় ১ মাস ছুটির পর যখন হলে আসি সেদিন দুপুরে সোহরাওয়ার্দী হলের পকেট গ্যাটের সামনে উনার সাথে দেখা হয়, উনি জাস্ট তার চায়ের কাপটা লোওয়ালের উপরে রেখে আমাকে সবার সামনে থাপ্পর মারে, আমি মুহূর্তের জন্য তব্দা খেয়ে গেছিলাম। আমি যদি কোনো দোষ করে থাকি তাহলে সেটার জন্য উনি হলে বসে বিচার করতে পারতেন কিন্তু তিনি সবার সামনে আমাকে সজোড়ে থাপ্পড় মারে, এমনকী আশেপাশের মানুষজন তাকিয়েও ছিলো। আমি উনাকে জিজ্ঞেস করলাম, কেনো উনি আমাকে মারলো? উনি বললো আমি নাকি উনাকে সালাম দেই নাই, পরে বললো চলে যেতে।
এটার কারনে এরপরেও আমাকে অনেক চড়থাপ্পড় খেতে হইছে।
|
Provost, SBH, BUET |
Full View
|
147 |
2019-10-09 02:28:50 |
Dip vai, 06 batch. We all know that He was a bastard too. My roommate was hist first hand victim, along with some others. Just because he was killed by "Hefajot", people didn't say this at that time for greater good. Because he wasn't killed for his crimes. I wish he was killed for his crime. But anyway he got the punishment and suffered painful death. Thanks to God for that. |
DSW, BUET |
Full View
|
145 |
2019-10-08 23:29:13 |
I myself engr. Salman Rahman Agree with you as i'm personally a victim of Such incident by the grace of Almighty Allah i'm still alive from the same room and same hall same torture in 2015 by student league leader #"ANIK" #as i was a M.Sc.(civil & structure) 2nd semister student of Department of Civil Engineering ,Attachted Hall is Smriti HALL....Same case that is i commented on our group page (M.SC structure 2015) for a girl that she was our m.sc. classmate some how was related to #Anik & his ferosous gang# then he was a only a 3rd year b.sc student but they want to kill me but Student league leader Mizan vi (city north ) save me as my younger brother Mohammad Salehin Rahman and my younger brother Aman Ullah Both went physically to rescue me then they call mizan vi and mizan vi strongly talked with #Anik & his ferosous gang # that he know me well and im his nearby neibour and my younger brothers are student league leaders so only then they release me but before that they want me give me to thana to harass more physically & financially but as my younger brothers a follower of State Minister Asaduzzaman khan kamal so police release me from thana & call a small SALISI henceafter they took sign from both party that never ever in BUET will happen haragement like this in BUET HALL But its a matter of sorrow that my father was 78 BUET CIVIL ...they talked with my father severel times but not stopped me to hit brutually as i was medical care some days...Its a matter of sorrow that DSW and THANA was very much alert and conscious after this incident happend with me but day goes ferosous killing gang powered by many means with some they lived with# Anik & killing gang# they become killers not engineer and their followers are the killers of #SHOHID ABRAR#....I CAN GIVE EACH AND EVERY DETAILS THATS INCIDENT AS THAT ONE OF MY JUNIOR VERSITY STUDENT WAS WITH ME SAVED BY HALL SEQUIRITY GUARD,MY YOUNGER BROTHERS,HALL ROOM NUMBER,ROME MATES,OUTSIDERS,THANA OC,THANA DUTY OFFICER. |
DSW, BUET |
Full View
|
144 |
2019-10-08 23:12:29 |
আমার সাথে ঘটনাটা ঘটে ২০১৮ সালের এপ্রিলের ১ম সপ্তাহে।তখন সেটা ছিলো বুয়েটে আমার প্রথম সপ্তাহ ক্লাস।আর আমি ক্লাস করতাম বাসা থেকে।তাই হল সম্পর্কে আমার কোন ধরনের আইডিয়াই ছিলো না তখন পর্যন্ত।তো নতুন ক্যাম্পাসে তখন কারো সাথে ঠিক মতো বন্ধুত্বও গড়ে উঠেনি।
তো আমাকে ডাকা হয় বুধবার আমাদের ক্লাস শেষে।আর সেদিন আমাদের কিছু বই কিনার জন্য ক্লাস শেষে নীলক্ষেত যাই । তো ব্যস্ততার কারনে লাঞ্চও করা হয়নি।আর একটা আতংকতো ছিলোই কি করা হয় না হয়।তো ক্যাম্পাস থেকে ফোন দেয়ায় ছাত্রলীগের স্টুডেন্ট দ্বারা।তারা বলে তাড়াতাড়ি আসতে।মূলত আমাকে ডাকা হয়েছিলো আমার একটা কমেন্টের জন্য।যেটা বুয়েট সংশ্লিষ্ট কোন পেজেই আমি করি নাই বা সরকারের বিরুদ্ধেও কিছু বলি নাই,ছাত্রলীগের বিরুদ্ধেও কিছু বলি নাই,বুয়েটের বিরুদ্ধেও কিছু বলি নাই।তো আমাকে হলে আনা হলো এর নেতৃত্ব দিয়েছিলো সিভিলের ১৬ ব্যাচের এ সেকশনের আবরার ও তৌসিফ।তো যথারীতি আমাকে শেরে বাংলা হলে নিয়ে যেতে বলে ১৭ ব্যাচের এক ছেলেকে দিয়ে।তো সাথে তখন তৌসিফ,আবরার আসে নাই।তো শেরেবাংলা হলের এক রুমে নিয়ে বসানো হলো।তো সেখানে ভাইরা কিছু প্রশ্ন করলো সিগারেট খাই নাকি,প্রেম করি নাকি,নামাজ পড়ি নাকি,কোন দলের সাথে ইনভলভ আছি নাকি।আরো অনেক প্রশ্ন করে।তো যেই ভাইটা আমাকে জেরা করেছিলো ওনার পার্ট ওখানেই শেষ।পরে ওনার সাথে আরেকটা সিনিয়র ছিলো ১৫ ব্যাচের সে আমাকে অন্য রুমে নিয়ে যায়।তখন সেই রুমে আগে থেকেই ৩ জনের মতো ছিলো।পরে আরো কয়েকজন প্রবেশ করলো আবরার আর তৌসিফ সহ।তখন আমার মেন্টালি খুব বাজে অবস্থা ছিলো।কারণ জীবনে কোনদিন এমন কোন কিছু আগে ফেস করি নাই।তো রুমের দরজা অফ করে দিলো সবাই সিগারেট ধরালো।স্ট্যাম্প ছিলো খাটের নিচে সেটা বের করলো।তো প্রথমে কি জন্য কমেন্ট করেছি সেই জন্য জেরা শুরু করলো।পরে মোবাইল চাইলো ফেসবুকে ঢুকলো।অনেক খোজাখুজি করার পরো কোন রাজনৈতিক দলের সাপোর্ট করা বা তাদের কোন পেজে লাইক কমেন্ট কিছুই পেলো না।তারা আমাকে শিবির বানানোর অনেক চেষ্টা করেছে।তখন তারা বলতেছে কিছুদিন আগে ক্যাম্পাসে দিনে দুপুরে ক্লাস চলাকালীন শিবির ধরছিলাম আমরা।তাকে ইচ্ছামত পিটায়া ক্যাম্পাস ছাড়া করেছি।কোন স্যার তাকে যে বাচাতে আসবে সে সাহস করে নাই।প্রশাসনও আমাদের কিছু করতে পারে নাই ।পরে যাই হউক কোন ভুল না পেয়ে এরপর শুরু হলো এসব জানোয়ারগুলোর বেধে দেয়া রুলস যা হলে না থাকার কারনে আমি জানতাম না।সিনিয়রদের সামনে কিভাবে দাড়াতে হয়।দুই হাত টান করে নিচের দিকে মাথা নুইয়ে রেখে।সিনিয়ররা ভুল কিছু বললে বা অপবাদ দিলেও চুপ করে থাকা।তো তখন শুরু হলো তাদের মাইর।প্রথমে থাপ্পড়। একেকটা থাপ্পড়ে আমি চোখে ঘোলা দেখতেছি।এভাবে প্রথমে একচোট মারলো আবরার।সে ১২-১৪ টা থাপ্পড় দিয়েছে।পরে তার পালা শেষ।এরপর আসলো ফিফটিনের একজন।সে স্ট্যাম্প দিয়ে কতক্ষণ পিটালো তোর ব্যবহার ঠিক না।এই সেই।বাড়িগুলো দিয়েছে তার সব শক্তি প্রয়োগ করে।তখন আবরার বের হয়ে যায়।আর সেখানে উপস্থিত সবাই সিগারেট খাচ্ছিলো।কেউ গান শুনতেছিলো।কেউ মোবাইল চালাচ্ছিলো।আর আমার অসহায়ত্ব দেখে তারা হাসতেছিলো ।পরে আসলো তৌসিফ।তার এক একটা থাপ্পড় যেনো বজ্রধ্বনির মতো কানে এসে বাজতেছিলো।সে থাপ্পড় দিচ্ছিলো কন্টিনিউয়াসলি।আনলিমিটেড দিলো।তারপর রুমে বাইরে থেকে আসলো আরেকজন। তাকে চিনি না।সে কয়েকটা দিলো।তারপর আবরার আসলো আবার সে সিগারেট খেতে খেতে ডুকতেছিলো।সে সিগারেটটা আরেকজনকে দিয়ে আরেক চোট দিলো আমাকে।পরে তৌসিফ এসে আবার মারলো।এভাবে পালাক্রমে তাদের হিংস্রতা অনেকক্ষন চলতে থাকলো।তাদের দৃষ্টিতে একটা প্রশ্ন করেছে এইটার এন্সার দেয়া ঠিক হয় নাই।ভুল হলে সরি বলা যাবে না। তারপর মারার সময়ও মাথা নিচের দিকে থাকতে হবে।তাদের দিকে তাকানো যাবে না।তাদের সামনে কথা বলার সময় সোজা থাকতে হবে।হাত নাড়ানো যাবে না।প্রশ্নের এন্সার দিলে মাথা নিচু করে দিতে হবে।আরো কত গাজাখুরী নিয়ম যে সেদিন দেখলাম।প্রত্যেকটা নিয়মের জন্য আমাকে মারা হইছে। পরে তারা যখন দেখতেছে আমাকে মেরেও আমার কথা বলার সময় দৈহিক মুভমেন্ট এইগুলো সংশোধন করতে পারতেছে না তখন তারা বলে তোরে আর মেরে লাভ নেই।অনেক মারছি।আমাদের নিজেদেরই হাত ব্যাথা হয়ে গেছে।পরে তারা বললো তোরে আজকে এতো মারছি একমাত্র তোর এটিচিউড এর কারনে অন্য কোন কারনে না।এমন পোস্ট এমন অনেকেই করে।
পরে তারা তাদের নাম্বার দেয়।বলে পরেরদিন(মানে শনিবার) তাদের এসে কল দিতে।কিন্তু আমি মনে মনে বলি তোদের আর কল দিছি আমি।পরে তারা জিনিসটা আর বড় করে নাই। ওইখানেই শেষ করে দিছে।তারা ভুলে গেছে।কারণ তাদের কাছে তখন এইগুলো পানিভাতের মতো হয়ে গেছে ।কিন্তু তারা শেষ করে দিলেও তো আমার শেষ হয়ে যায় নাই।আমার টানা দুইদিন প্রচন্ড মাথা ব্যাথা ছিলো।আর পায়ে স্ট্যাম্পের বাড়ি দেয়ার কারনে ওই জায়গা গুলো ব্যাথায়, ফুলে রক্ত জমে গিয়েছিলো।অনেকদিন সুস্থ স্বাভাবিকভাবে হাটাচলা করতে পারি নাই ।আর মানসিকভাবেও অনেক বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম।আর পড়ালেখাতেও বাজে ইফেক্ট পড়ে।যা এখনো রিকভারি করতে পারি নাই ঠিক মতো।
আর রুমে যারা ছিলো প্রত্যেকেই ছাত্রলীগের হলের বিভিন্ন পোস্টধারী ছিলো।আমার হায়াত ছিলো বলেই আমি আবরার ফাহাদ হই নাই।
এই তৌসিফ,আবরারদের এত সাহস আসে কোথা থেকে।অবশ্যই পলিটিকাল বেকগ্রাউন্ড থেকে।না হলে তাদের কখনোই সাহস হতো না।তাই ভিকটিম হিসেবে সকলের নিকট আবেদন বুয়েট ক্যাম্পাস থেকে সকল ধরনের ছাত্ররাজনীতি চিরদিনের জন্য নিষিদ্ধ করতে হবে এবং এর যথাযথ প্রয়োগ দৃশ্যমান হতে হবে এবং সাধারণ স্টুডেন্টদের একটা দল থাকবে যারা এইসব আবরার,তৌসিফদের প্রতিহত করবে।ক্যাম্পাসকে সন্ত্রাসমুক্ত রাখবে।
ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি কঠোর আইন করে বন্ধ না হলে এরকম আবরার তৌসিফরা আসতেই থাকবে।
আর সনি আপু,আবরার ফাহাদদের লাশ আর আমাদের মতো ভিক্টিমদের সারি আরো দীর্ঘ হতে থাকবে। |
DSW, BUET |
Full View
|
141 |
2019-10-08 21:51:11 |
এটা ২০১৮ এর ঘটনা। আউলার ৪ তলা থেকে নিছে চিৎকার এর শব্দ শোনা যাচ্ছে। গেস্ট রুম এ যেয়ে দেখি দরজা বন্ধ। বাহিরে ছাত্রলীগ এর ছেলে দারায় আছে। কিছু ছেলে এসে রুম এ ঢুকল , ভিতরে ১৫-২০ জন আর মাঝে একটা ছেলের চুল ধরে মারতেসে দিব্য মণ্ডল । একই ঘটনা শিবির। আমার যাদের মনে আছে তাদের ছবিতে নাম লিখে দিচ্ছি। |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
139 |
2019-10-08 21:46:22 |
"I wish, I could take the place of Abrar Fahad.
২ বছর আগে আমার ভাই যখন শের ই বাংলা হলে সীট পায়, আজকের আসামীরা সেই সময় আমার ভাই এর উপর র্যাগ এর নামে অনেক অত্যাচার করে।
আমি যেদিন জানতে পারি, সেদিন সারারাত আমি ঘুমাতে পারিনি।
আমার বার বার ইচ্ছা করছিলো, একটা স্ট্যাম্প নিয়ে আমি ওই হলে গিয়ে সবগুলারে পিটায়ে আসি। ( যদিও আমি জীবনে কখনো কাউকে কোনোদিন একবারের জন্যেও র্যাগ দেইনি)
কিন্তু বুয়েটে হলকেন্দ্রিক কলোনিয়াল একটা ব্যাপার আছে। এক হলের ব্যাপারে অন্য হল কিছু করলে সেটা অনেকটা ব্লাসফেমীর মত হয়ে যায়।
আমি আমার ভাই এর ফিউচারের কথা ভেবেই কিছু করতে পারিনি। কিন্তু সেদিন যদি আমি কিছু করতাম আজকে হয়তো মুন্না, রবিন, জিয়নরা এই কাজ করতে পারতোনা। আমি যা করছিলাম সেটা হল, আমার হলের ছাত্রলীগের জামি ভাইকে ঘটনাটা বলছিলাম।
আমি নিতান্তই কখনোই রাজনীতি করিনাই। জামি ভাই সেদিন আমাকে অনেক হেল্প করেছিল বলেই আমার ভাইকে আমি আমার হলে নিয়ে আসতে পেরেছিলাম।
দ্বিতীয়ত,
আমি যখন ৪-২ তে, অর্থাৎ আমরা তখন র্যাগ ব্যাচ, ওইসময় একটা দরকারে শের ই বাংলা হলে যাই। তখন নির্বাচনের আগের সময়। হলে জিয়নরা কুত্তার মত ঘুরঘুর করতেছে 'শিবির' ধরবে বলে।
আমি দাড়ি রাখছি। এই ছেলে আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করলো, "আপনি কে?"
আমি বললাম, "আমি ১৪ ব্যাচের। তুমি?"
সে বলল, "আমি ১৫ ব্যাচ।" ( মানে আমার জুনিয়র)
আমি বললাম, "ঠিকাছে যাও।"
সে আমাকে ডেকে বলে, "১৪ ব্যাচ হইছেন তো কী হইছে, এত ভাব কেন? "
আমার তখন মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে আমি কথা না বাড়ায়ে উপরে চলে যাই। কিছুক্ষণ পর শুনি নীচে দৌঁড়ঝাপের আওয়াজ। নেমে দেখি, সে পোলাপান যোগাড় করে ফেলেছে আমাকে মারার জন্য।
কিন্তু তাদের মধ্যে কয়েকজন ছিল আমার বন্ধু। তাই সে ওইদিন আর কিছু করতে পারে নাই।
আমার তবুও, জিয়ন, মুন্না রবিনদের জন্য এক প্রকার খারাপ ই লাগছে। প্রথম যখন ওরা বুয়েটে আসে, কতটা মাসুম ছিল তারা।
বুয়েটের হলের র্যাগ কালচার, বড়ভাই-ছোটভাই সম্পর্ক উন্নীতকরণের জন্য নানান অশ্লীল প্রোগ্রাম এবং সর্বোপরিভাবে রাজনৈতিক ক্ষমতা আর সিনিয়রদের একরোখা নির্দেশে কখন যে তারা নিজেরাই পশু হয়ে গেছে, হয়তো তারাও বুঝতে পারেনি।
শুধুমাত্র ছাত্ররাজনীতি মুক্ত করলেই হবেনা, র্যাগ কালচার বুয়েটে চিরকালের জন্য বন্ধ করতে হবে।"
Riad Ashraf
CSE'14
(From Buetian FB Page, I am not Riad Ashraf) |
DSW, BUET |
Full View
|
137 |
2019-10-08 21:23:53 |
Ami aula te chilam 4 bochor. Aula te 3 talae kichu political room chilo jaa amar room theke dekha jeto. Ami 3-4 bar dekhsi political neta ra erokom 1-2 jon chele k nie room e dhukato ar aro kichu neta stamp, bat, bash nie dhukte.. bedhorok mara hoto erpor shibir bole hall provost er shamne police er kache die dewa hoto. Ora asholei ki shibir ki na i highly doubt.
Eshob choto choto ghotona thekei ajke abrar er mrithu. Agei jodi authority egula nojor e die thamanor try korto tahole erokom hoto naa. Amar mone hoe abrar er mrittu te jotota naa rasel,ifti,fuad,munna ra dayi tar che beshi buet er teacher ta daayi. |
DSW, BUET |
Full View
|
135 |
2019-10-08 21:09:59 |
একটা সত্যি কথা বলি। বুয়েটের স্যারদের কোন মোরাল ভ্যালুই নাই। তারা ক্লাস, ল্যাবে এত ভাব নেয়, নিজেদের এত বড় কিছু মনে করে,সাধারণ স্টুডেন্টদের মানুষই মনে করেনা!! আর পলিটিকাল স্টুডেন্টদের সামনে কিছু বলার বা কোন একশন নেওয়ার হ্যাডম নাই! ভিসি, ডিএসডাব্লিউ এদেরই হ্যাডম নাই! আর অন্য স্যারদের কথা কি বলব! আজ যদি আগের র্যাগের কম্পলেন গুলা স্যাররা ভালোভাবে চেক করত, একশন নিত, তাহলে কি এত খারাপ পরিস্থিতি আসত?! হলের প্রোভোস্ট গুলো হল সবচেয়ে বদ। এরা সব জানতো যে হলে কি কি হয়! এদের একটারও সাহস নাই ছাত্রলীগের পোলাপানের সামনে কিছু বলবে! এর আগেও এমন অনেক কেসে তারা মুখ বন্ধ করে ছিল! এইবার জাস্ট আবরার মারা গেসে দেখে সবার টনক নরসে! শুধু ভালো স্টুডেন্ট হলেই হয় না, ভালো মানুষও হতে হয়। সেটা যদি না পারেন শিক্ষক হওয়ার দরকার নাই। রিসার্চ করেন খালি! |
DSW, BUET |
Full View
|
134 |
2019-10-08 21:07:01 |
why a 12 batch student, bcl president "Jami Sami" stay in Aula ( room no: 319), he took the whole room and this was not possible if provost didn't allow it. |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
133 |
2019-10-08 20:51:53 |
গত ডিসেম্বরে নির্বাচনী এস্তেহার আসার পর যখন সমাবেশ করা হয় সেখানে আমি যায় নি। অনেকেই গেছিল না ১৭ এর , তাই সবাইকে ছাদে তোলা হয়েছিল । আমি ওইদিন একটা প্রজেক্টের কাজ করছি সারাদিন । ক্লান্ত হয়ে রুমে এসে ঘুমায়ে গেছি । রাত ২ টার দিকে কিছু ছেলে এসে বলে সব ১৭ কে ছাদে যেতে বলছে ।
ঘুম থেকে ডেকে নিয়ে গেছিল ওইদিন , সবাইকে জিজ্ঞেস করছিল যে কোথায় ছিল । যারা বলছে টিউশনি তে গেছিল তাদের প্রচুর মারছে । আমাকে দেখে সকাল (খুনির আসামিদের একজন ) চিল্লায়ে উঠে বলছে যে এই যে এএতো দিনে পাওয়া গেছে ।
আমি এর আগে কখনো র্যাগ খাই নি । ১-১ এ ডেঙ্গু হইছিল বলে ১-২ এর শুরু থেকে খালা বাসায় থাকতাম। ওইদিন প্রথম পাইছে আমাকে। আমার চুল ধরে টান দিল একজন । পিছনে ছিল চেহারা দেখি নি । আর ফারহান জাওয়াদ চৌধুরী স্টাম্পের বাড়ি দিল ৩-৪ টা পাছার উপরে । প্রথমে ব্যথা লাগে নি আস্তে আস্তে বুঝসি । কিছুদিন ঠিকমতো বসতে পারতাম না ।তারপর আশিকুল ইসলাম বিটু আমাকে চড় মারতে আসলো এই বলে যে আমি নাকি সালাম দেই না । চড় মারতে যাচ্ছিল তখন আসিফ রায়হান মিনার , তৌফিকুর রহমান শুভ থামায়ে দিয়ে আমাকে সরায়ে দিল । এর ঠিক পরপরই অমিত সাহা হঠাৎ করে শাখাওয়াত অভিকে মারতে শুরু করলে সালাম না দেওয়ার জন্য । মারতে মারতে যখন অভি ব্যাথায় হাত ধরে বসে তখন সব জানোয়ারগুলা বলে যে নাটক করেছে । তারপর একজন ওর হাত ধরতে গিয়ে দেখে খুব বাজে অবস্থা হাত ফুলে গেছে । ওকে হাসপাতালে নিয়ে যায় আর আমাদেরকে ছেড়ে দেয় । অত্যাচারিদের লিঙ্ক - https://www.facebook.com/profile.php?id=100004245824629
https://www.facebook.com/farhan.chowdhury.15 |
DSW, BUET |
Full View
|
128 |
2019-10-08 20:45:58 |
বুয়েটের হলগূলোতে মেস মেনেজাররা পলিটিকাল ব্যাকগ্রাউন্ডের জোড়ে দিনের পর দিন টাকা মেরে খাইসে। ওইটাকায় মদের পার্টি দিসে, বাইক কিনসে। শেরে বাংলায় গত ২ বছরে হঠাত বাইক বেড়ে যাওয়ার কারণও এইটা। |
Provost, SBH, BUET |
Full View
|
124 |
2019-10-08 19:25:06 |
২৮ আগস্ট ২০১৫ থেকে শুরু করে ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫। নিউজ ঘাটলে দেখবেন, সে সময় শিবিরের সন্দেহের ধুয়া তুলে বুয়েটের হলগুলোতে বহু ছাত্রকে হল ছাত্রলীগ টর্চার করেছিল। আমি নজরুল ইসলাম হলের ছাত্র ছিলাম। তখন রুম নম্বর ১০৫ আর ৩০৫ ছিল নজরুলের ছাত্রলীগের টর্চারসেল। রড, কাঠ, লাঠি কোনো কিছু বাদ রাখে নি তারা তখন। সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার ছিল সে সময় ১৪ ব্যাচ কেবলি ১ টার্ম শেষ করেছে, আর ১৩ ব্যাচ ২ টার্ম। এই দুই ব্যাচের ওপর ঝড় গিয়েছিল সে সময়।
নজরুল হলে পুরো ব্যাপারটার নেতৃত্বে ছিল আনোয়ার হাবিব অনিক (CE'10)। সে এই ঘটনার মাত্র ছয় মাস পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগে তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক পদ পায়। ছাত্র মারধরে সেই হলের অন্যান্য এক্টিভ ছাত্রলীগরা ছিল সুজিত সাহা (MME'08), সজল আহমেদ শুভ (CE'10), শুভেন্দু বিশ্বাস (CE'10), অনির্বাণ সাহা (CE'11), নাহিদ আদনান (CE'11), বিজয় সাহা (CE'12), রাজীব সাহা (CE'12), জয় প্রকাশ রিদম(CE'12), সাঈদ অভি (ME'12), সুলতানুল আরেফিন রিদম (EEE'12), মতিউর রহমান টিপু (MME'13), নাসির আহমেদ (CE'13), মাহমুদুল হক মুরাদ (CE'13)। সে সময় বুয়েটের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিল শুভ্র জ্যোতি টিকাদার আর কনক আহমেদ। তাদের নেতৃত্বে বুয়েটের সব হলে তল্লাশি চলেছিল, আর খুঁজে খুঁজে সব নামাজ পড়ুয়া-তাবলীগ করে না- এমন ছেলেদের মার্ক করে ধরে ধরে প্রত্যেক হলে পিটিয়েছিল। কাওকে পুলিশে দিয়েছিল, কাওকে বুয়েট প্রশাসনের হাতে তুলে দিয়েছিল। অনেককে মেরে মুচলেকা নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে ছেড়ে দিয়েছিল।
বুয়েট প্রশাসন সব ধামাচাপা দিতে অভিযুক্ত নিরপরাধ ছাত্রদের কয়েকজনকে এক টার্মের জন্য বহি:ষ্কার করে, কয়েকজনকে সতর্ক করে। আর ঘটনার পেছনের কুশীলব ছাত্রলীগদের কোনো জবাবদিহিতা দিতে হয় নি তখন। সেসময় বুয়েটের ভিসি ছিল খালেদা একরাম (Arch.), আর ডিএসডব্লিউ ছিল দেলোয়ার হোসেন (CE)। স্যার বা ম্যাডাম কোনোটা বলার মতো সম্মান তাদের জন্য অবশিষ্ট নেই। |
Provost, NIH, BUET |
Full View
|
123 |
2019-10-08 19:13:16 |
আমি বুয়েট ১৩ ব্যাচ। এটা ২০১৪ সালের কথা। আমাদের ক্লাস শুরু হয় ৩ য় সপ্তাহে ( প্রথম দুই সপ্তাহ রমজান ছিল, তাই কোন র্যাগিং হয় নি) আমাকে সহ আমার ততকালীন রুমমেটদেরকে(তখন ইকসুতে ১৩ ব্যাচকে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল) নিয়ে আহসান হলে ১৪৬ নম্বর কক্ষে বর্তমান বুয়েট ছাত্রলীগ প্রেসিডেন্ট জামিউস সানি, বর্তমান আহসানউল্লাহ হল সাধারণ সম্পাদক লিংকন সরকার স্ট্যাপ দিয়ে প্রবলভাবে পিটান। এ ঘটনার পর আমি মানসিকভাবে প্রচন্ড আহত এবং বিপর্যস্ত হয়ে পড়ি। ঘটনার পর আমি আমার বাসায় চলে আসি। এরপর পুরো ৬ মাস আমি বুয়েটে অত্যন্ত আতংকিত অবস্থায় কাটিয়েছি। আমি ক্লাস বাদে বুয়েটের কোন কিছুতে অংশগ্রহণ করতে পারি না। আমার মধ্যে সিনিয়রদের নিয়ে প্রচন্ড ভয় এবং ভীতি কাজ করত। প্রতি বুধবার রাতে হল থেকে পালিয়ে কোন আত্নীয়ের বাসায় চলে যেতাম।এভাবে ভয়াবহ ট্রমার মধ্যে দিয়ে আমার বুয়েটের ফার্স্ট ইয়ার কেটেছে। আমি কোন মানুষের সাথে স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারতাম না। আজ এতদিন পর এটা বলতে চাই, আমি যখন ৫ বছর পরে ভার্সিটি থেকে পাস করে যাওয়ার পরেও এই ট্রমা, এই শারীরিক নির্যাতনের কথা ভুলতে না পারি. যে ১৭,১৮ ব্যাচের র্যাগিং শারীরিক নির্যাতনে এ রকম ভয়াবহ অবস্থা তাদের কি হবে? আবরারের হত্যাকারীসহ এই সকল র্যাগিংকারী, শারীরিক নির্যাতনকারী কুলাংগার দের বিচার চাই। |
DSW, BUET |
Full View
|
120 |
2019-10-08 18:53:31 |
আহসানউল্লাহ হলে অন্য যে কোন হলের চেয়ে বেশি রেগ দেয়া হয়। শিবির গুজব ছড়িয়ে অনেক ছেলেকে মেরে রক্তাক্ত করার কথা শুনেছি।আমি একদিন তিন তলার ছাত্রলীগ সভাপতি জামির রুমের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি অনেক মানুষের জটলা।কিছু সময় পর হল প্রভোস্টসহ কয়েকজন ওই রুমের সামনে আসে।২২১ নম্বর রুমের জীবন নামে একটা ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় জামির রুম থেকে বের করে আর সাথে সাথে ওই ছেলেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যায়।পুরো সময় হল প্রভোস্ট তার অফিসে বসা ছিল যখন ওই ছেলেকে মারা হয়।নিচে অ্যাম্বুলেন্স রেডি ছিল,পুলিশের গাড়ি আগে থেকেই ছিল।সবাই জানে একজনকে মারা হচ্ছে কেউ এগিয়ে আসে নি।আহসানউল্লাহ হলে আমরা জুনিয়রদের অবস্থা অনেক করুণ।জামি,অভিষেক মুহুরি,জয়দ্বীপ সবসময় সবাইকে আতংকের মধ্যে রাখত।
বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি আমরা চাই না।কেউ গণরুমে টিকে থাকার জন্য ছাত্রলীগের ভাইদের খেলনার বস্তু হোক তা আমরা কেউ চাই না।১২,১৩,১৪ ব্যাচের যেইসব লিগের ভাইয়েরা রুমগুলো দখল করে রেখেছে তা অবিলম্বে ছাড়তে হবে। |
DSW, BUET |
Full View
|
119 |
2019-10-08 16:42:44 |
২৩ নভেম্বর ২০১৮ , রাত ১১ টা।
পরেরদিন দিন আমার অপারেটিং সিস্টেম অনলাইন থাকায় আমি আর আমার রুম্মেট হাসিব পড়তেছিলাম। হঠাত ১০-১২ জন আমার রুমে ঢুকে। তাদের মধ্যে ১৪ এর ৫-৬ জন , ১৫ এর ৩-৪ জন বাকিরা ১৬, ১৭ এর ছিল। ১৪ এর মিনহাজ ভাই আমাদের জিজ্ঞেস করে , তোরা কে কে হল হল ফেস্টের টাকা দিস নাই।আমাদের রুমের কেওই টাকা দিই নাই। আমি বললাম ভাই আমি হল প্রোগ্রামে থাকবো না তাই টাকা দিব না। ১৪ এর বাধন ভাই বললো , “ হল ফেস্টে থাকিস বা না থাকিস টাকা দিতে হবে” । “ ভাই আমি হল হল ফেস্টে থাকব না ত কেন টাকা দিব?”
মিনহাজঃ বেয়াদব, তুই কিভাবে আমাদের মুখের ওপর এইভাবে না করতে পারিস। রুমে বড় ভাই ঢুকা সত্যেও তুই কিভাবে পড়তেছিস। ( আমার ল্যাপ্টপ কোড রান করার জন্য ওপেন ছিল)। তুই কিভাবে এই হলে থাকিস আমি দেখে নিব। ফাহিম, ( আমার উইং এর ১৪ এর ) ওর সব কিছু নামা রুম থেকে।
ফাহিম , ফাহিম বলে চিল্লাইয়া রুম থেকে চলে গেছে। ১৪ এর সবাই আমার ওপর চিল্লাচ্ছিল তখন কিভাবে আমি এইভাবে না করতে পারলাম। চিল্লানোর সাথে সাথে এত অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করতেছিল যে এই ধরনের গালি আমি জীবনে মুখেও আনতে পারবো না। কিছুক্ষন পর মেহেদি আর কায়েদ আমার রুমে ঢুকে জিজ্ঞেস করলো কি বলছিলাম আমি। আমি বললাম যে ,” ভাই আমি হল কনসার্টে থাকবো না তাই টাকা দিব না। মেহেদি বললো , “ তর এইভাবে বলা উচিত হয়নি। “
“ তুই থাকলে কিভাবে বলতি ?” সে কিছু বললো না। ১৫ এর সবাই তখন আমার সাথে একমত হয় যে ১৪ এর চিল্লাচিল্লি এখানে লজিক্যাল ছিল না। অনেকেই ওই দিন টাকা দেয় নি দেখে হয়তো তারা বেশি টেম্পার দেখাচ্ছে। সব কিছু ভুলে গিয়ে আমি পরেরদিনের জন্য পড়াশোনা করতেছিলাম।
রাত তখন ১২ঃ৩০ টা। মেহেদি আর নিহাদ আমার রুমে এসে আমাকে রশিদ হল ৪০৫ নম্বর রুমে নিয়ে যায়। ওই দিন ফ্যাকাল্টি ফুটবল থাকায় হাটতে কষ্ট হচ্ছিল । তাই তারা আমাকে এক রকম কাধে করিএ নিয়ে যায়। যাওয়ার আগে আমি জিজ্ঞেস করি “ ভাইদের কি হইছে ? আমি কি এমন কিছু বলে ফেলছি?”
-“ আমরা জানি না রে ভাই ওনারা কেন এরকম পিনিক দেখাচ্ছে।” “ ভাই চল, ওনারা চিল্লাফাল্লা করবে পরে অনেক।”০
আমি ভাবলাম হয়তো ধমক টমক দিবে হয়তো , বড়জোর দুই একটা চড় থাপ্পড় দিবে। এর চেয়ে বেশি কিছু আমি স্বপ্নেও ভাবি নাই।
৪০৫ নম্বর রুমে প্রবেশ করলাম। রুমে ছিল ৬ জন। সবাই ১৪ ব্যাচ এর। মিনহাজ মেকা’১৪, অয়ন সিভিল,১৪, ঝলক সিভিল’১৪ , বাধন সিভিল’১৪, সৌরভ সিভিল’১৪, আর ফাহিম মেকা’১৪। মিনহাজ ভাই আমি জিজ্ঞেস করলো, “ তুই আমাকে কি বলছিলি?” এই বলে এত জোরে থাপ্পড় মারে যে কেও কখনো এত জোড়ে আমাকে মারে নাই।
মিনহাজ ভাই আমাকে তার হাতে হয়রান হওয়ার আগ পর্যন্ত মারে। তার সে একটা স্ট্যাম্প নেয়। তার গায়ে যত শক্তি আছে সেই শক্তি দিয়ে ১৫-২০ টা বাড়ি দেয় আমার বাম হাতে। স্ট্যাম্প ভাঙার আগ পর্যন্ত মারতে থাকে। এই বুঝি আমার বাম হাত যেন ভেঙে গেল। কান্না করার স্বভাব তেমন একটা ছিল না আমার। যেহেতু আমি কাদতেছিলাম না সেই কারনে তারা আরও বেশি হিংস্র হয়ে উঠে। “ তুই কিভাবে আমার সাথে এইভাবে কথা বলছ। এখন পর্যন্ত কোনো সিনিয়র আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারে নাই। আর তুই আমার সাথে এইভাবে কথা বলছ।” এই বলে আবার আমার মুখের ওপর চড় মারে। যখন শুনতে পায় যে আমার পায়ে সমস্যা আছে তখন তারা আমার বা পায়ে আঘাত করে। আমার বা পায়ের হাটুতে লাথি মারে। আমি মাটিতে পড়ে যাই। মাটিতে পড়ে যাওয়ার পরেও তারা আমার পায়ের ওপর লাথি মারতে থাকে। নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আবার মারতে থাকে। যখন ই আমার পায়ে কেও মারতেছিল , ব্যাথাটা এতই বেশি ছিল যে নিজের কাছে মনে হল , এই বুঝি আমি মারা যাচ্ছি। ব্যাথায় আমি চিল্লাচ্ছিলাম। মুখ দিয়ে রক্ত ঝড়তেছিল। কান্না করে বলতেছিলাম , ভাই আমাকে ছেড়ে দেন। ভাই আমাকে ছেড়ে দেন। ভাই আপনাদের কাছে হাত জোর করি ভাই আমাকে ছেড়ে দেন।
সৌরভ ভাই বলে উঠল , “ আজ পর্যন্ত কোনো জুনিয়রকে মারতে দেখছিস? তবুও কেমনে তুই আমাদের সাথে বেয়াদবি করছ? তর কি বড় ভাই নাই । বড় ভাই থাকলে এরকম করতি না।” সৌরভ ভাই আরও অনেক আজে বাজে বকছে যে শুনলে যেকোনো মানুষের মাথা নষ্ট হয়ে যাবে। বাধন ভাই আমাকে থাপ্পড় মেরে একই রকম কথা বলে মজা নেয়। ঝলক ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করছিল যে তুই কি বলছিলি। যখন ই আমি উত্তর দিতে যাই তখন আমার মুখের উপর থাপ্পড় মেরে আমাকে মেঝেতে ফেলে দিত। মেঝেতে ফেলে আবার মারতো। মুখ থেকে বের হওয়া রক্ত যখন ওর হাতে লাগে তা আমার টিশার্টে মুছতেছিল। মিনহাজ ভাই একটু পর পর সবাইকে বলতেছিল কেন তারা আমাকে মারতেছে না। মিনহাজ ভাই আমাকে মারতেছিল আর যখন টায়ার্ড হয়ে যেত তখন উঠে গিইয়ে সিগারেট খেত। সিগারেট খেতে খেতে বলত “ ওই তোরা ওরে মারছ না কেন তারে। ওই তোরা ওরে মারছ না কেন তারে। আমার ত তারে খুন করতে ইচ্ছে করতেছে। এই কথা বলেই আমার মুখের ওপর লাথি মারতো।” যখন ওর লাথির কারনে আমি মাটিতে পড়ে যেতাম আর আমার পা বের হয়ে যেত তখন আমার পায়ে লাথি মারত। পায়ে যখন মারত তখন মনে হত এই বুঝি মারা যাচ্ছি। ভাঙা পায়ে মার মানেই কলিজা যেন ফেটে যাচ্ছে।
একটু পর অয়ন ভাই রুমে ঢুকে। “ কিভাবে তুই আমাদের সাথে বেয়াদবি করিস। তোকে শিক্ষা দেওয়া লাগবে” এই বলে অয়ন ভাই আমার মুখে লাথি ঘুষি মারতেছিল। আমার দুই পা উচ্চ করে স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। পায়ের তালুতে কিংবা হাটুতে । অন্যরা যখন মারতেছিল আমাকে তখন সে বলতেছিল , পায়ের তালুতে মার । অন্য জায়গায় মারলে দাঘ থাকবে। এখানে মারলে দাঘ থাকবে না। মিনহজ ভাই আর অয়ন ভাই পালাক্রমে মারতে থাকে। কখনো হাতে কখনো বা স্ট্যাম্প দিয়ে। একজন টায়ার্ড হলে অন্যজন আসে। আমি ব্যাথায় চিৎকার করতেছিলাম। সবার পায়ে ধরতে ছিলাম । কিন্তু ওই রুমের কেও আসে নি আমাকে মার থেকে বাচানোর জন্য। মিনহাজ ভাই জিজ্ঞেস করলো “ ওই তোর ফোন দে?” “ ভাই আমি ফোন আনিনি” ফোন আনিস নাই কেন এই বলে আবার আমার মুখে লাথি মারে। রক্ত বের হয়ে ফ্লোরে পড়ে । মেহেদিকে দিকে আমার রুম থেকে ফোন আর ল্যাপ্টপ আনানো হয়। ওরা আমার ফেসবুক প্রোফাইল চেক করে। কিছু না পেয়ে তারা আমার মেসেঞ্জার চেক করে। মেসেঞ্জারেও যখন কিছু পাচ্ছিল না তখন দেখে যে আমার সাথে কয়েকজন মেয়ের চ্যাট আছে।( যারা হয় আমার ব্যাচম্যাট না হয় সিনিয়র আপু। যাদের সাথে প্রয়োজন আর অপ্রয়োজনে কথা হত)। ফাহিম ভাই আমার চ্যাট পড়তেছিল আর তা ব্যাঙ্গ করে সবার সামনে তা উচ্চারন করে হাসাহাসি করতেছিল। একটু পর বলে যে এই এই পোলা ত আওয়ামি লীগের পোস্টে হাহা দেয়। মিনহাজ ভাই বলে কত্ত বড় সাহস তুই আওয়ামী লিগের পোস্টে হাহা দেছ। শিবির তুই। আমি বললাম ভাই আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। আমার চাচা একজন শহীদ। এরপর তারা একটু থামে । শেষ পর্যায়ে যখন ৩টা স্ট্যাম্প ভেঙে যায় তখন বাহির হতে হকিস্টিক আনে। আমি সবার পায়ে ধরে মাফ চাচ্ছিলাম। ওরা বলতেছিল তুই আজকেই হল ছেড়ে চলে যাবি । আমি রাজি হয়ে যাই। জি ভাই আজই চলে যাব। আর আসবো না এই হলে। ওদের মনে দয়া হল। আমাকে ছেড়ে দেয়। যখন মেহেদী আর নিহাদ আমাকে নিতে আসে তখন বলে, “এই পোলা ১৩ এর ওই পোলার মত যারে আমরা আগেরদিন মারার পর পরের দিন ক্লাস করতে গেছে” ২ঃ৩০ এ আমি রুম থেকে বের হই। রুম থেকে বের হওয়ার সাথে সাথে ৪০৬ নম্বর রুমের ফাহিম ইইই’১৫ আমাকে নিয়ে তার রুমে নিয়ে বসায়। কয়েকজন ফ্রেন্ড মিলে আমাকে ডিএমসিতে নিয়ে যায়। ওখানে এক্সরে আর প্রাথমিক চিকিতসা দেওয়ার পর বললো যে একজন অর্থোপ্যাডিক্স ডাক্তার দেখানোর জন্য। ডাক্তার বলে যে, আমার লিগামেন্ট ছিড়ে গেছে আর পায়ে ফ্রেকচার দেখা গেছে। ১ মাস হাটতে পারবা না আর ৬ মাসের মতো ভারি কোনো কাজ করতে পারবা না |
DSW, BUET |
Full View
|
117 |
2019-10-08 16:22:08 |
Amit Saha goto koekdin agei 2011te amk deke bolsilo toke jodi ekhane mere feli ki hobe bol to..tor ei halle asa nisedh korse 15 batch janos na?sathe Muztaba Rafid o chilo..ami bolsilam por por duita likhito ovijog amr basa theke dewar por o kichu hoy ni.asa kori more gele kichu ekta hobe amr otukei tripti..gaye touch ta kore dekh ses pran porjonto hunkar korbo..jodi sahos hoy to touch kor..Ishtiaque munna bolsilo marte pore bolse chole ja edike r asbi na.. |
DSW, BUET |
Full View
|
116 |
2019-10-08 15:16:53 |
এগুলো আমারই ছবি, ছয় বছর আগের, আবরার মারা গেছে, আমি ওই দফায় বেঁচে ফিরেছি।
বুয়েটের ও এ বি এর দোতলায় মেকানিক্যাল ড্রয়িং কুইজ দেয়া শেষ হওয়া মাত্রই পরীক্ষার রুম থেকে তন্ময়, আরাফাত, শুভ্র জ্যোতি টিকাদারদের নেতৃত্বে ৮-১০ জন ছাত্রলীগের ছেলে শিক্ষকের সামনে থেকে তুলে নিয়ে আহসানউল্লাহ হলের তখনকার টর্চার সেল ৩১৯ নাম্বার রুমে নির্যাতন করে।
আমি কারো সাথে যেখানে রাগারাগি পর্যন্ত করতাম না, কারো সাথে কখনোই সম্পর্ক খারাপ পর্যন্ত যেখানে ছিল না, শুধুমাত্র ফেইসবুকে সরকারি নীতির সমালোচনা করে পোস্টের কারণে বুয়েটের মত একটা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রলীগ আমার সাথে এমন আচরণ করে।
এর ৬ দিন আগে সাবেক বুয়েট ছাত্রলীগ সভাপতি শুভ্র জ্যোতি টিকাদার('০৯) ও কাজল('০৯) ল্যাব থেকে আমাকে ধরতে এসে ব্যর্থ হয়ে পরীক্ষার রুম থেকে আমাকে একা ধরতে ওরা ৮-১০ জন প্রস্তুতি নিয়ে আসে!
বিকেল ৫ টা থেকে রাত ১১ টা ৩০!! বদ্ধ রুমে আমার পিঠের ওপর লোহা দিয়ে '১০ ব্যাচের এক ভাই প্রধানত তার শক্তি পরীক্ষা করে।
এর কতদিন আগে কোনো একটা নামাজ মিস দিয়েছি ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু সেদিন তারা আসর আর মাগরিব নামাজ পর্যন্ত পড়ার সুযোগ দেয়নি।
সারাজীবন একটি মাত্র স্বপ্ন দেখেছিলাম- বুয়েটে পড়বো। বুয়েটের ছাত্রদের ভাবতাম আদর্শ। অথচ সেখানেও এমন হবে- জানা ছিল না।
ভর্তি পরীক্ষার সময় গুরুজনেরা বলতেন- দোয়া কর, যেখানে তোমার জন্য কল্যাণ, আল্লাহ যেন সেখানেই তোমাকে চান্স পাইয়ে দেন। আর বুয়েটের অন্ধপ্রেমিক এই আমি দোয়া করতাম- আল্লাহ, বুয়েটেই আমার কল্যাণ দাও।
আসলে বুয়েটে পড়ার প্রথম ইচ্ছে হয়েছিল ক্লাস ফাইভে, বাবা বলেছিলেন- ছেলেকে বুয়েটে পড়াতে চাই, সেই থেকে। ভার্সিটি এডমিশনের সময় বাবা অন্য ভার্সিটিগুলোর ফর্ম নিতে দিচ্ছিলেন না, বলছিলেন- ওসবে কালো রাজনীতি ছেয়ে গেছে, বুয়েটেই চান্স পেতে হবে, ওখানেই পড়তে হবে, ওখানে কালো রাজনীতি নেই। জানি, তুমি পারবা।
পরবর্তীতে আমার বাবা আমার ওপর নির্যাতন দেখে ডুকরে কেঁদেছেন। আমি হাসিমুখে বলেছি- সব ঠিক হবে, আল্লাহ ভরসা, কোনো অন্যায় করিনি, আমার আল্লাহ সাক্ষী, আল্লাহই এর প্রতিদান দেবেন।
মায়ের কান্নাজড়িত চোখের দিকে তাকিয়ে কিছু বলার ছিল না, মনে মনে ভেবেছি- "আর কেহ না জানুক, তুমি তো জানো মা, তোমার ছেলে কেমন"
এত নির্যাতনের পর আবার আমাকেই উলটো পুলিশে দেয়ার জন্য পুলিশ ডেকে আনে। কিছু শিক্ষক অনেক চেষ্টা করে আর অনেক অপমান সহ্য করেও তা থেকে বাঁচিয়ে নেন।
ছাত্রকল্যাণ পরিচালক দেলোয়ার স্যারকে পরে অভিযোগ জানালে উনি বলেন- ওদের সাথে তাল মিলিয়ে চল না কেন? হায়রে!!!!!
সেদিন চ্যালেঞ্জ করেছিলাম স্যারকে- এ রকম শুধু আমাকেই না, আরো ১৭ টি নির্যাতনের ঘটনা কিছুদিনেই ঘটেছে। অথচ যারা ভুক্তভোগী তাদের বিরুদ্ধে একটা মাত্র বুয়েটের শৃংখলা ভঙ্গ বা কারো সাথে ঝামেলার ঘটনার প্রমাণ দেন। আর যারা নির্যাতন করছে- তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে কত গুণ্ডামীর প্রমাণ লাগে বলুন।
আল্লাহ তুমি সাক্ষী.......
আমার বিরুদ্ধে আনা কোনো অভিযোগ ওরা প্রমাণ করতে পারেনি। কিন্তু আমার এই ছবিগুলো তখনই প্রচার হয় বলে ওরা এতে ব্যাপক ক্ষেপে যায়। পাশাপাশি বুয়েট শিক্ষক সমিতি এর বিচারের দাবী জানিয়ে লিখিত বিবৃতি দিয়েছিল। আমাকে ওরা এজন্য ক্যাম্পাসেই ঢুকতে দিতো না, মৃত্যুর হুমকি দিতো। এসব দেখে অন্য নির্যাতিত আরও অসংখ্য ছাত্র নির্যাতিত হলেও প্রকাশ করতো না। নইলে বুয়েটে পড়াশোনা কন্টিনিউ করাই সম্ভব হবে না ওদের।
সেদিন দলকানা ছাত্রকল্যাণ পরিচালক চরম অসহযোগিতা করেছেন। পক্ষান্তরে নিরপেক্ষ শিক্ষকেরা অপমান সহ্য করেও আমাকে উদ্ধার করেছেন। দলকানা শিক্ষকেরা সব সময় স্বার্থবাদী হয়। আমি জীবন নিয়ে ফিরতে পারলেও আবরার জীবন দিল। এভাবে অপরাজনীতির শিকার আরও কত জীবন হবে তা ভাবা অসম্ভব।
এসব অপরাজনীতি থাকলে ক্যাম্পাসে রক্ত ঝরবেই। তাই নির্যাতিত ছাত্র হিসেবে দাবী জানাই-
ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত হোক,
ছাত্র এবং শিক্ষকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক।
আমি বুয়েটিয়ান হিসেবে লজ্জিত নই, লজ্জা তাদেরই পাওয়া উচিৎ, যারা অন্যায় করেছে অথবা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছে।
ভালোবাসি বুয়েট, ভালোবাসি বাংলাদেশ। |
DSW, BUET |
Full View
|
114 |
2019-10-08 14:29:11 |
শের-এ-বাংলা হলের 312 no. room এর '18 ব্যাচের আমরা চারজন ওয়েট করতেছিলাম কখন আমাদের কমন রুমে ডাকা হবে। সাধারণত রাত 11:30 থেকে 12:00 টার মধ্যে rag দেয়ার জন্য ডাকা হয়। কিন্তু প্রায় 12:30 বেজে গেলেও আমাদের ডাকা হচ্ছিল না বলে ধরেই নিয়েছিলাম যে ঐদিন rag দেয়া হবে না। এর কিছুক্ষণ পরেই ফোন আসলো-"ভাইরা কমনরুমে ডাকছে"...
চুলে পানি দিয়ে ৪ জন মিলে গেলাম কমনরুমে। সেখানে সবাইকে মোটামুটি নির্যাতন-গালাগালি করা হলো। এরপর 11 জনকে select করা হলো ছাদে উঠানোর জন্য। সেই 11 জনের মধ্যে আমি এবং আমার EEE এর রুমমেট ও ছিল। আমাকে ধরা হয়েছিল চুল বড় বলে, যদিও আমার চুল অনেক ছোট ছিল।
আগে কখনো ছাদে উঠে rag খাই নাই (রুমে ডেকে নিয়ে এর আগে 2 দিন rag দিয়েছিলো)। তাই প্রথমে অতটা ভয় না পেলেও পরে দাঁড়িয়ে থাকারো শক্তি পাচ্ছিলাম না। স্টাম্প দিয়ে পিটানো, চড় মারা, লাথি মারা সহ বিভিন্নভাবে টানা ৫ ঘণ্টা নির্যাতন চলে।
এবার আসল কথায় আসি। rag খেতে খেতে ফজর এর আযান দিয়ে দিলো। দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলাম না, নিঃশ্বাস ছাড়তে কষ্ট হচ্ছিল, চোখ দিয়ে অবাধে পানি পরছিলো। পাশে তাকিয়ে দেখলাম আমার রুমমেটের চোখেও পানি। চারপাশে আযান দিচ্ছিলো, আর তার মধ্যেই জানোয়ারগুলো আমাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।
মন চাচ্ছিল ঐ মূহুর্তে tc নিয়ে এই BUET থেকে চলে যাই। কিন্তু কিছুই করার ছিল না। তখন ফজরের আযান হচ্ছিল, শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে বললাম-"জীবনের এক ওয়াক্ত নামাজও যদি কবুল হয়, তাহলে তার বিনিময়ে হলেও এর বিচার করো।"
-- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- -- --
সেদিন যেই কুকুরগুলো জানোয়ারের মত আচরণ করেছিল, তাদের সবাই এখন জেলে, কয়েক জনের রিমান্ডও হয়েছে দেখলাম। এদের সবারই ক্যারিয়ার শেষ, ফাঁসিও হতে পারে। After all, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে...
আল্লাহ তাহলে আমার আর্তনাদ শুনেছিলেন। কষ্ট একটাই, হারালাম আবরার ফাহাদ ভাইয়ের মতো মেধাবীকে। তাঁর কাছ থেকে সমাজের অনেক কিছু পাওয়ার ছিল ... |
DSW, BUET |
Full View
|
113 |
2019-10-08 13:10:20 |
এটা রশীদ হলের ঘটনা । এ বছরের শুরুর দিকে। রশীদ হলের ফেস্ট উপলক্ষে লীগের ১৪ ব্যাচের ভাইরা টাকা তুলছিল । এর মধ্যে ১৫ ব্যাচের এক জনের রুমে টাকা চাইতে আসলে সে নীতিগত কারণে দিতে অস্বীৃতি জানায় । ( এ টাকা গুলো কিভা্বে খরচ হয় , কোন খাতে হয় - এগুলোর কোন জবাব দিহিতা নেই । এছাড়া প্রতিটা ফেস্টের শেষে এ টাকায় মদ -গাজা খায় - এগুলা ওপেন সিক্রেট ) এতেই ১৪ এর উপস্থিত সবাই সাথে সাথে খুবই রেগে যায় । এবং তাকে হলে থাকতে দিবে না বলে হুমকি দেয় । এসব বলে তারা চলে যায় । এটা রাত ৮-৯ টার দিকে ঘটনা । এরপর রাত ১২-১ টার দিকে লীগের ১৫ ব্যাচের ছেলেদের দিয়ে ঐ ছেলেটাকে রশীদ হলের কুখ্যাত ৪০৬ নাম্বার রুমে ডেকে পাঠায় । আবরার ফাহাদের মত সেখানেও ঐ ছেলেটার ফেসবুক , মেসেঞ্জার চেক করা হয় । আর সেই সাথে স্ট্যাম্প , খাটের স্ট্যান্ড আর পা দিয়ে লাথি , ঘুষি থাপ্পড় মারা হয় । ৩ টা দিকে প্রায় ৪ ঘন্টার অমানুষিক নির্যাতনের পরে তাকে আবরার ফাহাদের মত সেইম ভাবে ব্যাচমেটরা নিয়ে আসে । পরবর্তীতে জানা যায় ছেলেটার পায়ের হাড় ফ্রাকচার হয়েছে । দীর্ঘদিন তাকে ক্রাচ নিয়ে হাটা চলা করতে হয়েছে । রশীদ হলের ১৫ ব্যাচের সবাই এ কথা গুলো জানে । কিন্তু এদের বিপক্ষে বলার সাহস কার আছে ? কার ঘাড়ে দুইটা মাথা ?
ঐ কুখ্যাত রুমের বাসিন্দা হল মিনহাজ ( মেকা '১৪ , এখনো হলে থাকে , তবে রুম চেঞ্জ করেছে ) , অয়ন ( সিভিল'১৪) বাধন( সিভিল'১৪) সোরভ ( সিভিল'১৪) । সেই সাথে ঐখানে ছিল ফাহিম ( মেকা'১৪) , সন্তু ( নেইম '১৪) । |
DSW, BUET |
Full View
|
112 |
2019-10-08 12:05:20 |
এই চারটা দাবী আদায় দ্রুত নিশ্চিত করেন দয়া করে , নাইলে কখনো এই প্রতিষ্ঠানকে মাফ করতে পারব না -
১.দোষিদের ছাত্রত্ব বাতিল এবং বিচার নিশ্চিত (খুনি থেকে শুরু করে এতক্ষণ যত রিপোর্ট নেয়া হইছে এই লিঙ্কে )
২. বুয়েটে রাজনীতি বন্ধ করা।
৩. আবরারের হত্যার মামলার খরচ বুয়েটের বহন করা
৪. আবরারের পরিবারকে যথাযথ কম্পেন্সেশন দেয়া |
DSW, BUET |
Full View
|
111 |
2019-10-08 11:58:51 |
আবরার ফাহাদকে রুমে ডেকে নেয়ার সময়ই হলে পুলিশ ডাকা হয়, প্রভোস্ট কেন কিছু জানতেন না ? এর জবাবদিহিতা চাই ! |
DSW, BUET |
Full View
|
110 |
2019-10-08 11:49:25 |
"৮ মাস আগে অমিত সাহা নামের ১৬ এর ভাইটি আমার হাত ভেঙ্গে ফেলে।।কারণ-উনাকে দেখলে সালাম দিইনি নাকি কখন।
নিম্ন মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির বড় ছেলে আমি।২ মাস তীব্র কষ্টের মাধ্যমে গেছিলাম।২১ দিন পর আমার অপারেশন হয় এবং প্লেট লাগানো হয়েছে।। যার cost ৮০% আমাকে বহন করতে হয়েছে।
আমাদের বলা হয়েছিল সিড়ি থেকে পড়ে ভেঙ্গে গেছিল বলতে।। জুনিয়র ছিলাম।ভয়ে বলিনি কাউকে।।
আর বললেও কিছু হইতোনা(রিসেন্ট ঘটনা জানেন)..
ইভেন আমার ফ্যামিলিকেও আমি বলিনি।কারণ বললে উনারা আমাকে বুয়েটে পড়তে দিবেনা।
বাট একটা কমেন্ট ভাইরাল হওয়ার পর ঘটনাটি এখন আমার অভিভাবক এর কানে গেছে।।
আর এখন আমাকে প্রেশার দিচ্ছে বুয়েটে পড়া লাগবেনা।চলে যেতে।।প্রেশার মানে খুব প্রেশার।
অনেক স্বপ্ন নিয়ে অনেক কষ্ট, অনেক সারভাইব করে এখানে এসেছি।।এখন স্বপ্নটা অধরা রেখেই যা সম্ভব চলে যেতে হবে।।
সাথে কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা ছাড়া। "
|
DSW, BUET |
Full View
|
109 |
2019-10-08 11:39:28 |
আগে rag দেয়ার ব্যপারগুলা সিরিয়াসলি নেয়া হয় নাই। এ জন্য বুয়েট authority কে দায়ী করছি |
DSW, BUET |
Full View
|
108 |
2019-10-08 11:33:03 |
৩ তারিখ দিবাগত রাতে শেরে বাংলা হলের ২০২ কক্ষে শেরে বাংলা হলের ছাত্রলীগের কর্মী ইফতি মোশারফ সকাল (বিএম ই১৬), আশিকুল ইসলাম বিটু(কেমিক্যাল ১৬), মুজতবা রাফিদ (কেমিক্যাল১৬) সহ মোট ৪জন হামলা চালায়। তারা এহতেশামকে (ইইই ১৫) প্রচণ্ড মারধর করে।
মারধরের পর তারা তাকে তখনই রুম থেকে বের হয়ে যেতে বলে এক কাপড়ে। তারা এহতেশাম কে সাথে কোন কিছু নিয়ে যেতে দেয়নি। এবং তারা জানায় যাতে এহতেশামের জিনিসপত্র পরে এসে তার কোন বন্ধু নিয়ে যায়। সে এবং তার অন্যান্য রুমমেটরা যাতে আর কোনদিন হলে না আসে, কারণ এটি "হল প্রটোকল"।
কিন্তু চার তারিখ দিবাগত রাত থেকে তার রুমে তার এবং তার রুমমেটদের কোনো মালামাল পাওয়া যাচ্ছে না। এহতেশামের একটি হাই এন্ড পিসি ছিল যা গুম। পিসির বাজার মূল্য ১ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা।
এক্ষেত্রে উল্লেখ্য ৪ তারিখ দিবাগত রাত ১ টায় তার রুমে সেই ছাত্রলীগ কর্মীরা আবার আসে এবং তার ১৭ ব্যাচের রুমমেটকে (একমাত্র যাকে ওই রুমে থাকার 'অনুমতি' দেওয়া হয়েছে) বের হয়ে যেতে বলে। রাত 1 টা 40 এ সেই রুমমেট আবার রুমে ফিরে আসলে দেখে রুমে অন্য কারো মালামাল নেই, সেই ১.৩৫ লাখ টাকার পিসি সহ।
এরপর থেকেই পিসির অনেক খোঁজ লাগানোর চেষ্টা করা হলেও ছাত্রলীগের কোন কর্মী বা হলের অন্য কেউ কোন তথ্য দিয়ে সহায়তা করেনি। এক্ষেত্রে, "শান্তিপূর্ণ" সমাধানের জন্য তৎক্ষণাৎ কাউকে জানানো হয়নি।
এই ব্যাপারে সহকারী প্রভোস্ট শাহিন স্যারকে ফোন দেওয়া হলে তিনি জানান "আমি প্রভোস্ট নই।" "আমি তোমাকে কোন প্রকার সাহায্য করতে পারব না।" "তুমি আমাকে এত দিন পরে কেন এই ঘটনা জানাচ্ছ?"
এই ব্যাপারে জানানো দরকার, এক বছর আগে যখন দায়ানকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছিল তখন এহতেশাম প্রমান দেখতে চাইলে তাকে বুয়েট ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা রুমে বেঁধে পেটায়। এবং পরবর্তীতে অনেক ধরনের হেনস্থা করে। তখন হল কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার সাহায্য এহতেশামকে করেনি। এহতেশাম প্রশ্নের উত্তরে এই অসহযোগিতা ও ঘটনার উল্লেখ করলে এবং মিডিয়াতে এই ঘটনা জানানো হবে জানালে সহকারী প্রভোস্ট স্যার ফোন কেটে দেন।
প্রভোস্ট স্যারকে ফোন দেওয়া হলে তিনি ওই রাতের সিসি টিভি ফুটেজ সহ অন্য যেকোন ব্যাপারে পূর্ণ সহযোগিতা করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
|
DSW, BUET |
Full View
|
107 |
2019-10-08 09:17:30 |
HSC 16 ব্যাচের CSEর একটা ছেলেকে ফেসবুকের সূত্র ধরে সারারাত পিটিয়েছিলো,তার পিঠে কামরের দাগ ছিলো। হাসান সারোয়ার সৈকত(মেকা'১৫) সহ সোহরাওয়ার্দী হল ছাত্রলীগের হাতে এই পৈশাচিক ঘটনা ঘটে, নির্যাতিত ছেলেটি সেকেন্ড টাইম মেডিকেল অ্যাডমিশন টেস্ট দিয়ে বুয়েট ছেড়ে চলে যায়। বিচার চাই |
DSW, BUET |
Full View
|
105 |
2019-07-30 18:08:04 |
What is the usage of this website as you don't check this ?
If you read this, please make sure that the teachers are taking classes effectively. About 95% student can't understand the lecture. In fact our teachers are very good. But they need proper training in teaching. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
104 |
2019-07-26 16:57:43 |
আহসানুল্লাহ হলে আমাদের এক বন্ধু কে থাপ্পড় মেরে এক কুত্তার বাচ্চা সিনিওর কানের পরদা ফাটআয় দিসে !! সে আর কোনোদিন শুনতে পাবে না এক কানে!! আমি আহসনউল্লাহ হল এর না আর সিএসই এর ছাত্র ও না ।।। কিন্তু ওই সিনিওর কে buet থেকে বের করতে হবে !! |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
103 |
2019-07-23 13:41:07 |
বুয়েটের টিচাররা ক্লাসে খুব হম্বিতম্বি করে। আসলে উচ্চমাত্রার র্যাগিং বন্ধ করার কোন ক্ষমতা এদের নেই। |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
100 |
2019-05-16 15:07:20 |
Dear sir,
Ato gula obhijog apnader kache tobuo apnara ki kono babostha korechen???Amon lok dekhano babostha niye ki labh??? |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
99 |
2019-05-16 09:59:58 |
Sir assalamu walaikum,
Sir ami 18 batch er akjon student.Ami ahsanullah hall er.Jani hall er nam bolai amader upor onek jhor jabe,tobuo mukh phute bolte chai je ragging bondhe doya kore jothesto babostha nin.Sara din class kore klanto hoye ashar por ghumate jabo shei sujokh o nei.Rate ghum theke deke tule sobaike ak jaygay joro koro ja khushi tai bole gal para,chul katano,shirt er kolar dhora,keu ghum theke lungi pore asle take ja iccha tai bole gali deya,dari boro thakle osovvo vasay gali deya,moddho rat e dari chul katano,keu hasle take ja ta vabe henosta kora,jor kore political michil,quiz,andolon a guloi dhore niye jaoya,na gele porer rate tara gaye hat tulteo didha kore na.Abar baba-ma tuleo gali dey.Tarpor keu jodi tar hall er sob mate er nam na mukhosto bolte pare tobe take special vabe room e dake tara.Abong room e sexual harrasment sobcheye besi hoy.Amon kichu hoy ja apnaderke mukh phute bolteo lojja hoy.Kichu kichu holo :Item dance deya,porn star er moto obhinoy kore dekhano etc.Amader jonno hall er sob vai er nam mukhosto kora jeno phoroz kaj.Na korle jano ajab neme ashe.আবার সবচেয়ে বাজে হল ছুটি হলে জোর করে হল থেকে বের হতে না দেয়া,যদি বলা হয় টিকেট করা আছে তবে বলে মাদারচোদ তোর টিকেট ক্যানসেল।রুমে রাতে দেখা করবি।আর রাতে রুমে গেলে যেন আযাব নেমে আসে।সারাদিন রোযা রাখার পর রাতে এমন হেনস্তা চলে।আপনারা হয়ত লক্ষ্য করে থাকবেন যে, ক্লাসে হলের অধিকাংশ ছাত্র ঘুমে যায়। কেননা রাতেও তাদের প্রতি নির্যাতন চলে।হ্যা ,আমরা স্বীকার করি যেকোনো সমস্যায় ডিপার্টমেন্ট এর ভাইরা অনেক হেল্পফুল।তারা যেনো আমাদের আপন ভাই না হয়েও আপন।kintu non department er vai ra jano janoyar.Tara CSE ar EEE er nam sunle jano aro beshi jole jay.Ar political kichu janoyar ache.Ara sobaike dar koriye mukh er upor cigarate er dhuya chare.Sir,buet e amra onek expectation niye aschi,ar akhane porar chap o kom noy ta apnara valo korei janen.Kintu janoyar gula bole first year e kisher pora???Jaye shob vai er sathe porichito hobi.Na hole khobor ache.Sir,atota expectation niye ashe jodi ai hoy tar porinoti tobe to Ummokto Bishobiddaloy e sob cheye valo cilo.Kompokkhe ai sob sojjo kora lagto na.
Sir,apnader paye pori doya kore 205,NTS and EUKSU te camera lagiye sarbokkhonik nojordarir babostha korun.Camera kinar taka na hole amra student ra taka dibo.Apnara doya kore ai babostha tuku nin ar amader ke bachan.Rat 10.30 er por je baire na jaoyar niyom korechen ta sotti prosongsonio.But,daroyan er gafilotir jonno thik e rat 12.30 ba 1.00 er somoy ai manush rupi soitan gula chole ashe.So,Doya kore strict babostha niben.Ar,Sir doya kore Eid er agei babostha gula nin.Karon eid er por tara naki akhon ja korche tar 500% beshi nirjaton korbe abong tara ata nije mukhe sobaike bolche.
Sir,apnara naki amon babostha nan tader naki tate kichui hoy na.Tara bole,oi sir ra ki .............. tule dibe amader???Amader kichui korte parbe na.Borong kono obhijog gele amader upor aro ajab name.So,sir apnara jodi kosto kore camera gula boshan tobe ai gula re apnara hate nate dhorte parben.Ar doya kore amon babostha nin jate kore sobar jonno dristanto hoye jay.Ar kew amon nongra babohar korar shahos o na pay. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
98 |
2019-05-14 15:55:43 |
Please save us from rag. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
97 |
2019-05-14 15:54:28 |
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আমার আগেও একজন বলসে আমিও বলসি 5 তলায় শুধু ১৮ ব্যাচ দের থাকার ব্যবস্থা করুন। আর সিঁড়িতে গেইট লাগান। রাত ১০ টা/ ১১ টার পর গেইট বন্ধ করে দেয়ার ব্যবস্থা করা হোক । তাহলে একটু হলেও আমরা বাঁচবো। ১ম বছর টা যদি খারাপ রেজাল্ট হয় তাহলে বাকিগুলো ও খারাপ হবে। অনেক সময় নষ্ট করে ভায়েরা। রাতভোর rag দেয়। পড়াশোনার অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এমন এমনভাবে rag দেয় কল্পনাও করতে পারবেন না। এত নিচু মানুষিকতা তাদের জানা ছিলোনা। |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
94 |
2019-05-09 16:03:20 |
হলের সি সি ক্যামেরা গুলো নিয়মিত চেক করা উচিত।তাহলে অল্প হলেও মধ্যরাতে র্যাগিং এর আলামত ধরা পড়বে। |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
93 |
2019-05-09 06:55:24 |
Sir, assalamualaikum. Mon die dekhben. Ragging aj sadharon bapar hoe dariyece. Kintu ata howa uchit???? Simple rag na hoi manlam. Kintu sexual ovinoy korte bola, bad language a gali dea ata kemon kotha???? Rat a ak room a sobaike deke gali dea kiser niom???? Egulo sohho korao islame pap. Rag bondho hoito hobe na. Kintu chaile komate paren. Ei rag er jonnoi result valo hoi na buet er studentder. Ami khali 2 ta step nite onurodh korbo. New batch k alada hall a rakhun. New allotment din. R jodi ta na paren, 2nd upai. 5 talai new ra thakbe. Tader sirite alada gate toiri korun. Rat 10 tar moddhe gate bondho. Ontoto, rater osovvo achoron gulo theke biroto thaka jabe. HSC question fas bondho kora gese. Chaile egulao bondho hobe. Dorkar hole buet er sarthe police niog diben. Beton studentra dibe. Monthly proti student 100 tk dile 4000 Jon dibe 400000 taka. Attached,resident sobai dibe. Niom korun. R ja korben rojar moddhei korte hobe. Eid er por pressure aro barbe. Sir noi, Babar vumikai asen. Plz. Ak bosor rag khele porer bar sobai amnitei rag dea sikhbe. Kicu korun Sir. J step gula bollam khoroch nai sekhane. Ontoto 5 talar gate er babostha tuku korun...... |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
92 |
2019-05-08 07:02:14 |
Suhrawardy hall er room no. 112, 3005 e onk torture kora hoise amader k.. senior ra onk mental harass kore.. ar physical harassment er voy dekhae.. ar okottho vasae gali dae.. majh raat e dar korae rakhe ar torture kore amader k so called vodro bananor bahanae.. ete study ar ghum dutai hamper hocche.. tara majhe majhe hall theke ber kore dawar o humki dae.. ar sobcheye boro kotha, Eid er por amader k roof e daka hobe sedin amader k batch 18 er sob mate der nam ar department mukhosto bolte hobe.. ar bolte na parle torture er humki dise .. ei olpo koekdin e amader floor er 72 jon er nam ar department jana possible na tao abar study na kore esob time wasting kaj kora possible na.. tai esob bisoye strict step nawa onek proyojon.. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
90 |
2018-01-12 13:21:00 |
More than offlines and onlines, the lab should focus on whether the students are able to do it by themselves or not.
The teachers must help in some coding basics in the lab. Students are mainly focused on submitting online or offline by hook or by crook instead of learning it. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
89 |
2017-09-12 16:53:27 |
৫ম ফ্লোর এর মেয়েদের ওয়াশ রুম এর করিডোর থেকে শুরু করে ভিতরে কোথাও বাতি নেই। এই অবস্থা প্রায় ৬ মাস এর মতন দেখছি। ওখানের ল্যাব আটেন্ডেন্ট কে বিষয়টি অভিহিত করার পর, সে জানায় অফিস এ ব্যাপার টি জানানো হয়েছে। সামনে আমাদের আরেকটি সেমিস্টার শুরু হতে যাচ্ছে। আশা করি ব্যাপারটি কর্তৃপক্ষের নজরে আসবে। এছাড়া ওয়াশ রুম এ কোন গারবেজ বিন ও নেই। তাই প্রায় সময় টয়লেট গুলোতেই ময়লা পড়ে থাকতে দেখা যায়। সঙ্গত কারনেই এখানে ছবি যোগ করা হচ্ছে না।
এছাড়া মাস্টার্স ক্লাস শেষ হতে হতে নামাজের সময় হয়ে যায়, সেইসময় আবার ১ তলায় গিয়ে নামাজ পড়ে আবার ক্লাস এ ফিরে আশা বেশ সময় সাপেক্ষ, যদি ক্লাস এ ব্রেক টাইম সীমিত হয়। মাঝে মাঝে ১ তলা পুরোটাই অন্ধকার এবং নামাজের রুমটি বন্ধ থাকে। আগে গ্র্যাজুয়েট কমপ্লেক্স এর মেয়েদের ওয়াশ রুমের পাশের রুম টায় নামাজ পড়া যেত। কিন্তু কর্তৃপক্ষের আদেশক্রমে রুমটি এখন বন্ধ রাখা হয়।
এইসব নানাবিধ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের সুনজর কামনা করছি।
|
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
88 |
2017-07-29 16:06:48 |
সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের পদচারনায় মুখরিত আমাদের ইসিই ক্যাম্পাস। কিন্তু এখানে কোন ক্যান্টিন নেই কেন? |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
86 |
2017-07-18 18:47:03 |
Problems: Feel sleepy, annoying classmates, boring lecture, distracting activities of classmates, ambiguous and not so clear question . As the teacher stands above all us, so does his words.
solutions: courses re-structure, industrial internship introduction, collaboration between academicss and industry, HCI based course introduction etc. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
85 |
2017-07-18 18:44:40 |
Problems: Time-management. We have too many courses to study, within a short period of time. We may end up learning the subject due to fear of the exams but we will never develop any love for what we are studying.
solutions: Having a less stressful course schedule, and also individuals should be allowed to select among courses which are less necessary in their respective fields. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
83 |
2017-07-18 16:41:03 |
problems: A lot of the teachers do not seem motivated and interested enough to make the lessons easier for us. For those courses, it almost becomes useless attending the classes, except for the marks of the attendance.
solutions:1. The feedback system of the teacher's performance should have a direct influence on the teacher. This should be imposed by the institution. 2.The teacher should be held accountable for the teaching that he provides in the classroom. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
82 |
2017-07-18 16:39:51 |
problems: পরীক্ষার খাতা থেকে রোল নাম্বার সরাইতে হবে। |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
80 |
2017-07-18 16:37:18 |
problems: lack of willingness of teacher from non departmental course... |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
75 |
2017-07-18 16:25:53 |
problems: 1.Teachers are not very careful enough giving lectures. Sometimes it becomes hard to even grasp the lectures. 2.Also report writings in Labs are very impractical given that the students don't actually learn anything from it. 3.The course curriculum should be arranged in such way that the students get inspired to study the topics not by heart, but by understanding.
solutions: 1.First let me tell you about what the students do. Students should become sincere to follow the class lectures, they should not hesitate seeking teachers help. They should waste time in unproductive chores. Universities should create opportunities so that the students can do internships in various companies. It will give them exposure to real life.2. Also course curriculum should be made in such way so that one can get the taste of real life situations. 3. Frequent seminars and workshops should be arranged where students can get real life knowledge from successful people from their fields. 4. Course structures should be renovated so that it maximizes the use the brain power of a student , not the memory power. 5. Also students should be given enough time in a course to fully understand its contents. The final exam should also be arranged this way. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
74 |
2017-07-18 16:11:45 |
problems: psychological problems, lack of friends, inferiority complex, lack of attention.
solutions: There should be less pressure in 0.75 and 4 credits course. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
72 |
2017-07-18 16:09:44 |
problems: 1.I can not cope up with the academic pressure. 2.Within a little time we have to learn a lot of things. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
69 |
2017-07-18 10:06:05 |
problems: 1.Classes are not interesting or clear enough to keep the focus on for a longer period 2.Too much non-dept courses 3. People are less interactive 4.Intense psychological issues 5.Teachers are not that much interactive and promoting. Most of the focus are always on roll 1,2,3,4 6.Focus on hardware is more than what is on software. 0.75 credit Algorithm sessional and 1.5 credit DEPT sessional? That's ridiculous. 7.Too much EEE courses. Algorithm and DS course should be 4 credit. 8.Most of the courses are less ""problem solving"" based.Less application based. 9.Term final questions are rather more descriptive than needing critical thinking. Most of the time it's hard to finish in time.So study patter becomes for memorization based, which many of us can't adapt to.
solutions: 1.More interaction needed from all parties. 2.Point of application must be clearly made.Courses needs to be more based on solving ""new instance"". 3.Psychological aid needs to be ensured. 4.Collection of Course materials must be centrally handled. 5.Term final question pattern must change. It needs to be more critical thinking based, rather than being lengthy." |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
59 |
2017-07-18 09:19:16 |
problems:
shortage of time to study and coding simultaneously.
|
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
44 |
2017-04-17 05:44:04 |
here we level 1 term 1 students are staying , but here we can not get properly safe water, as there is no filter for purifying water |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
43 |
2017-04-16 07:58:04 |
shortage of fans and lights in the rooms of eucsu where the 1-1 students are livinbg now |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
41 |
2017-04-12 16:53:30 |
hall er dinning e khabare variation kom.ak khabar khaite khaite boring hoye gechi.hall er dal onek patla. |
Provost, AUH, BUET |
Full View
|
39 |
2017-04-06 07:44:28 |
One day, about 1 year ago I was doing a project with my group mates and it got late. So I decided to stay at Chhatri Hall that night. I went there at 9:00 pm. They did not let me in saying that there was that new rule, "students must apply 7days before the night they stay at hall". I requested them a lot. But they left me with one option and that was I had to come home alone grabbing a local bus at 10:00 pm. |
Provost, Chhatri Hall, BUET |
Full View
|
35 |
2017-04-05 18:12:49 |
Computer Science and Engineering department of BUET recently started a review system of teachers where student can rate their teachers and comment on their teachers' performance anonymously. But despite getting bad reviews, teachers do not seem to change their methods of teaching. Though sometimes the teachers are asked to take alternate courses after negative reviews, they still do not improve, in some case even worse than before. So the authority should take necessary steps to ensure the effectiveness of the review system. |
HoD, CSE, BUET |
Full View
|
26 |
2017-03-30 18:23:22 |
After class being tired when I want to take rest and be prepared to study, our senior brothers call me along with our friends to different works, programs even to only stand for hours to listen their unnecessary speech, dirty talks.
These greatly hamper our study and mental strength.
|
Provost, AUH, BUET |
Full View
|